ব্যক্তিগত, পেশাদার এবং কর্পোরেটের জন্য ২০২০-২১ অ্যাসেসমেন্ট ইয়ারের ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন (আইটিআর) ফর্ম প্রকাশ করল কেন্দ্র। যা কর ছাড় পাওয়ার বিষয়গুলিতে ৩০ জুন পর্যন্ত ইনভেস্টমেন্টের সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে কর𒅌দাতাদের ছাড়পত্র দেয়। পাশাপাশি নয়া আইটিআর ফর্মে এক কোটি টাকার বেশি নগদ জমা, বিদেশ ভ্রমণে দু'লাখ টাকার বেশি খরচ এবং এক লাখ টাকার বেশি বিদ্যুতের বিলে🐬র ক্ষেত্রেও তথ্য দিতে হবে।
রবিবার একটি টুইটবার্তা🔯য় আয়কর দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, ২০২০-২১ অ্যাসেসমেন্ট ইয়ারের জন্য ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফর্ম ১ থে💛কে ৭ প্রকাশ করেছে সেন্ট্রাল বোর্ড ডিরেক্ট ট্যাক্স (সিবিডিটি)। যা ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের আয় এবং বিনিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য নেবে।
করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাড়তꦅি চার মাস স﷽ময় দিয়েছে কেন্দ্র। গত ১৩ মে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জানান, সব রিটার্ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৩১ জুলাই থেকে বাড়িয়ে আগামী ৩০ নভেম্বর করা হচ্ছে।
꧒ডেলয়েট ইন্ডিয়ার পার্টনার সরস্বতী কস্তুরীরঙ্গন জানান, আইটিআর ফর্ম ১-এ (সহজ নামে পরিচিত) কয়েকটি রদবদল করা হয়েছে।🌠 গত ৩ জানুয়ারি যে ফর্ম দেওয়া হয়েছিল, তাতে বেতন, ভাড়াটে তথ্যের মতো বাড়ি সম্পত্তি থেকে আয়ের ক্ষেত্রে যাবতীয় তথ্য চাওয়া হয়েছিল। নয়া ফর্মে সেই তথ্য চাওয়া হয়নি।
তিনি বলেন, ‘আইটিআর ফর্ম ১-এ এবার থেকে করদাতা এক কোটি টাকার বেশি নগদ জমা দিয়েছেন, বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে দু'লাখ টাকার বেশি খরচ করেছেন বা এক লাখ বেশি বিদ্যুতের বিল দিয়েছেন ক♊িনা সেই সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হবেꦅ, যেহেতু এই কর জমা দেওয়ার প্রয়োজনীয়তার তালিকায় পড়ে। এমনকী করদাতার আয় করযোগ্য না হলেও (তা দিতে হবে)।’ বেতন, পেনশন, পরিবারের পেনশন এবং সুদ থেকে আয়ের ব্যক্তিদের জন্য আইটিআর ফর্ম-১ রয়েছে।
আপাতত বিশেষক্ষরা অনলাইন রিটার্ন ফাইলিং পোর্টালের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় পরিবর্তনের অপেক্ষায় আছেন। আয়কর পরামর্শদাতা সংস্থা ট্যাক্সম্যানের ডিজিএম নবীন ওয়াধাওয়া জানান, রিটার্ন ফাইলিংয়ের সুবিধা ছাড়াই ফর্ম প্রকাশ করেছে 💫আয়কর দফতর। তিনি বলেন, 'এভাবে যে করদাতাকে রিটার্ন ফাইল করতে হবে তিনি ততক্ষণ সেই কাজ করতে পারবেন না যতক্ষণ না সেই সুবিধা ই-ফাইলিং পোর্টালে চালু করা হচ্ছে।'