এমনটাও হয়। জাপান এয়ারলাইন্সের একটি বিমান। সেটি ৩৩৫ জন যাত্রী নিয়ে উড়ে গিয়েছিল। কিন্তু গন্তব্যের বিমানবন্দরে পৌঁছতে সেটির ১০ মিনিট দেরি হয়ে যায়। বিমানবন্দরের কাট অফ টাইমের ১০ মিনিট পর🐻ে বিমানটি পৌঁছেছিল। আর তার জেরে এবার সেই বিমানবন্দরে নামতে দেওয়া হল না বিমানটিকে। অগত্য়া সেটি ফের টোকিও বিমানবন্দরে দিকে রওনা দেয়।
টোকিওর হানেডা বিমানবন্দর থেকে ফুকোউকা বিমানবন্দরের দিকে যাচ্ছিল বিমানটি। ১৯ ফেব্রুয়ারি এটি সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা ছাড়ে। কিন্তু সেটির কিছুটা দেরি হয়ে যায়। দুটি বিমানবন্দরের মধ্যে দূরত্ব প্রায় ১০০০ কিমি। এদিকে ফুকোতাতে বিমানটি ১০ মিনিট দেরিতে যায়। দ্য আশাহি শিমবুন স🦄ংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হয়েছে, বিমানটিকে নামতে দেওয়া হয়নি। ফের আরও পাঁচ ঘণ্টা দূরত্বে টোকিও বিমানবন্দরে ফেরৎ পাঠানো হয় বিমানটিকে।
তবে ফেরার পথে জ্বালানি ভরার জন্য় বিমানটি কানসাই বিমানবন্দরে নেমেছিল। সেখানে জ্বালানি ভরে, দꦐেখভালের কাজ করে ফের রাত ২.৫০ মিনিটে বিমানটি টোকিও যায়।
এরপর বিমানের যাত্রীদের একটি হোটেলে রাখা হয়। সেখানে সারা🦂 রাত কা🍸টিয়ে পরের দিন ২০ ফেব্রুয়ারি বিমানটি ফের ফুকোকা দিকে রওনা দেয়।
এদিকে সূত্রের খবর ওই বিমানবন্দরে রাত ১০টা🍃র পরে বিমান নামতে দেওয়া হয় না। মূলত সাধারণ মানুষের যাতে সমস্যা না হয় সেকারণে রജাত ১০টার পর বিমান নামে না। তবে খারাপ আবহাওয়া সহ অন্যান্য কারণে এই ডেডলাইন মাঝেমধ্যে পেরিয়ে যাওয়ার নজির রয়েছে। তবে জাপান এয়ারলাইন্সের এই দেরিকে কেন্দ্র করে নানা চর্চা চলছে।
আসলে মূল বিষয়টি হল ব♏িমানটি নামার কথা ছিল ৮.৩০ মিনিটে। কিন্তু ১০টা পর্যন্ত ওই বিমানবন্দরে বিমান নামার সময়সীমা। তারপর সাধারণত আর বিমান নামতে দেওয়া হয় না। কিন্তু বিমানটি পৌঁছেছিল ১০টা বেজে ১০ মিনিটে। মূবত শব্দ দূষণ যাতে রাত ১০টার পরে না হয়ে সেকারণে বিমান নামার ক্ষেত্রে সময়সীমা রয়েছে। সেই ডেডলাইন পেরিয়ে যাওয়ার জেরেই আর বিমানটিকে নামতে দেওয়া হয়নি। ফের পাঁচไ ঘণ্টা দূরের বিমানবন্দরের দিকে রওনা দেয় বিমানটি।
নিউ ইয়র্ক টাইমসেও এনিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। তবে আশার কথা যাত্রীদের রাতে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছিল꧟।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড ক🌜রার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4ꦏaup