কর্ণাটকে হিজাব বিতর্কের রেশ কাটতে না কাটতেই ন𝔉তুন করে 'বাইবেল' ঘিরে বিতর্ক শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য, কর্ণাটকের বেঙ্গালুরুর ক্ল্যারেন্স হাইস্কুলে 'বাইবেল' পড়ানো নিয়ে নির্দেশিকার পরই কর্ণাটকর সরকার স্কুলের পাঠ্যে 'ভগবত গীতা'-কে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরপর থেকেই শুরু হয় নয়া বিতর্ক। প্রসঙ্গত, কর্ণাটকের শিক্ষামন্ত্রী বিসি নাগেশ এই বিষয়ে নয়া মন্তব্য করে বিতর্কের কেন্দ্রে এসেছেন।
বিসি নাগেশ বলেন,' ভগবত গীতার সঙ্গে বাইবেলকে গুলিয়ে দেবেন না। ভগবত গীতা কোনও ধর্মীয় গ্রন্থ নয়। এটা কোনও ধর্মের কথা বলে না। এটা বলে দেয় না যে কীভাবে প্রার্থনা করতে হয়। মূলত, এটি সবের উর্ধ্বে। আমরা নীতি বিজ্ঞানে এটিকে রাখতে প্রস্তুত, এটা পড়ুয়াদের উন্নতি করবে।' উল্লেখ্য, ক্লেয়ারেন্স হাইস্কুলকে ইতিমধ্যেই 'বাইবেল' বাধ্যতামূলক পাঠ ইস্যুতে শোকজ নোটিস পাঠিয়েছে কর্ণাটক সরকার। ইতিমধ্যেই ২৬ এপ্রিল কর্ণাটকের স্কুল শিক্ষামন্ত্রক একটি নোটিস পাঠিয়েছে। কর্ণাটকের শিক্ষমন্ত্রী জানিয়েছেন, স্কুলের বক্তব্য তাঁদের কাছে আসলেই রাজ্য সরকার তার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবে। আরও পড়ুন- নার্সের হাত ফস্কে পড়ে সদ্যোজাতর মৃ😼ত্যু! দোষ ঢাকতে কী করা হল? কাঠগড♊়ায় হাসপাতাল
গোটা পর্বের শুরু হয় ২৫ এপ্রিল। যেদিন বেঙ্গালুরুর ক্লেয়ারেন্স স্কুল সমস্ত অভিভাবকদের একচটি ম𒅌ুচলেকাতে স্বাক্ষর করতে বলে। সেখানে বলা হয়, স্কুলে 'বাইবেল' পাঠ করানো হলে অভিভাবকদের কোনও আপত্তি নেই। এরপরই নড়ে🔥চড়ে বসে কর্ণাটক সরকার। হিন্দু জনজাগৃতি সমিতি বিষয়টি নিয়ে সরব হয়। তাদের দাবি কর্ণাটকে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে খ্রিস্টান ধর্মের বিভিন্ন দিক। এরপর পদক্ষেপ করে ন্যাশনাল কমিশন ফর প্রোটেকশন অফ চাইল্ড রাইটস।