এই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের ইতিহাস রয়েছে দশক পুরোন এক ঘটনা। কেরলের মাদাভুরের নায়ার ও কুরুপ পরিবারের মধ্যে বন্ধুত্বের কথা সকলেই জানেন এলাকায়। তবে আচমকাই নায়ার পরিবারের সন্তানের আত্মহত্যা দুই পরিবারের সম্পর্ক পাল্টে দেয়।🤡
নায়ারদের অꦬভিযোগের জেরে আদালতে কুরুপ দম্পতিকে পেশ করা হলেও, আদালত তাদের জামিন দেয়। এরপরই কুরুপ দম্পতিকে জীবন্ত জ্বালিয়ে হত্যা করেন শশীধরণ নায়ার। যিনি নিজেও পরে অগ্নিকাণ্ডের জেরে আহত হ🎃য়ে মারা যান।
১৯৯৭ সালে শশীধরণ নায়ারের ছেলেকে টাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বাহারিন নিয়ে যান প্রভাকর কুরুপ। তখন প্রভাকর কুরুপ সেদেশেই থাকতেন। নিয়ে যাওয়ার কয়েকদিন পর, শশীধরনের ছেলে আত্মহত্যা করেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, যে চাকরির কথা তাঁকে বলা হয়েছিল, তা তাঁকে দেওয়া হয়নি। শশীধরনের সন্দেহ ছিল তাঁর ছেলের মৃত্যুকে প্রভাকর কুরুপ ও তাঁর স্ত্রীর হাত রয়েছে। কোর্টে নায়াররা হেরে যাওয়ার পর, শনিবার কুরুপ দম্পতিকে প্রথমে মারধর করেন শশীধরন, তারপর তাঁদের জীবন্ত পুড়িয়ে দেন। ঘটনাস্থলে মারা যান প্রভাকর। তাঁর স্ত্রী হাসপাতালে মারা যান। এরপর, অগ্নিকাণ্ডে মারধরের জেরে মৃত্যু হয় প্রভাকরেরও। 'ওয়ার রুম'-এর গো🌸পন বৈঠকের আগে কোন যন্ত্রণায় কাতরেছেন পুতিন? রিপোর্টে চ𝓰াঞ্চল্য