এবার লিভ ইন 🐭সম্পর্ক ঘিরে বড় বার্তা দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। এলাহাবাদ হাইকোর্টের তরফে 💝এক পর্যবেক্ষণে জানানো হয়েছে, দেশের সামাজিক নক্সার মূল্যে কোনও মতেই লিভ ইন করা যাবে না। এক বিবাহিত মহিলা ও তাঁর লিভ ইন সঙ্গীর তরফে একটি আবেদন নিয়ে মামলার নিরিখে এই বক্তব্য উঠে আসে এলাহাবাদ হাইকোর্টের তরফে।
এলাহাবাদ হাইকোর্টে বিচারপতি রেনু আগারওয়ালের বেঞ্চের তরফে জানানো হয়েছে, কোর্ট কোনও লিভ ইন সম্পর্কের বিরুদ্ধে নয়। তবে অবৈধ সম্পর্কের বিরুদ্ধে। কোর্টের পর্যবেক্ষণে উঠে আসে, ‘ লিভ ইন সম্পর্ক দেশের সামাজিক নক্সার মূল্যে করা যাবে না। কাউকে পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া মানে পরোক্ষে এটা বলা যে তাঁদের অবৈধ সম্পর্কে সায় রয়েছে কোর্টের।’ কোর্ট বলছে, আজ এই নিয়ে কোনও অনুমতি কোর্ট দিলে কাল যে সেই সম্পর্ককে পবিত্র বলে দাবি করে কোর্টের দ্বারস্থ হবেন না কেউ, তার কোনও নিশ্চয়তা নেই। উল্লেখ্য, এলাহাবাদ হাইকোর্টের এই বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক মহিলা।৩৭ বছরের ওই মহিলা কোর্টকে জানান, যাঁর সঙ্গে তিনি লিভ ইন করছেন, তাঁকে তিনি বিয়ে করেননি। তবে তাঁর সঙ্গে তিনি থাকছেন। কারণ তিনি স্বামীর হাতে অত্যাচারিতা হয়েছেন। আর স্বামী এই সম্পর্কটির শান্তি ভঙ্গ করছেন। আর সেই কারণেই তিনি পুলিশি নিরাপত্তা দাবি করেন কোর্টের কাছে। মহিলার অভিযোগ, তাঁর স্বামী তাঁদের শান্তিপূর্ণ জীবনে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছেন। বারবার সেই শান্তি ভঙ্গ করছেন স্বামী। তিনি এই মর্মে কꦯোর্টের থেক🐬ে পুলিশি নিরাপত্তা দাবি করেছেন।
( Drone i🎶n Moscow: ম🍷স্কোর আকাশে ৩ ড্রোনের রহস্যময় গতিবিধি, রাশিয়া আঙুল তুলল ইউক্রেনের দিকে)
( Mumbai Ag🐼ra h🦹ighway Accident: পর পর গাড়িকে ধাক্কা ট্রাকের, মুম্বই-আগ্রা হাইওয়ে দুর্ঘটনায় মৃত ১৫)
এদিকে, এই মামলার অপর পক্ষের তরফে সাফ জানানো হয় যে কোর্টের তরফে এই ধরনের সম্পর্ককে কোনও মতেই সায় দেওয়া উচিত নয়। ক্ষেত্রে, ‘অনীতা ও অন্য একজন বনাম উত্তরপ্রদ🌄েশ সরকার ও অন্যান্যরা’ মামলাটির উত্থাপন করে কোর্ট সেই মামলা নিয়ে কী বলেছিল, তা তুলে ধরা হয়। সেই সময়ও বিবাহিত মহিলার সঙ্গে লিভ ইন সম্পর্কে থাকা ব্যক্তির ক্ষেত্রে একই বার্তা দিয়েছিল আদালত। তাঁদেরও পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়ার আর্জি খারিজ হয়।