কী নেই বাড়িতে? রয়েছে বিলাবহুল জাকুজি, সুইমিং পুল, হোম থিয়েটার সহ বিভিন্ন বিলাসিতার জিনিস। হোম থিয়েটার বলতে একেবারে আস্ত একটা ছোট্ট সিনেমা হলের মতো তার আয়োজন। এছাড়াও বাড়িতে রয়েছে মিনি বার। এই বিবরণ শুধু একটি বাংলোর💙। তাঁর সম্পত্তিতে রয়েছে মোট ৫ টি বাড়ি। মধ্যপ্রদেশের রিজিওনাল ট্রান্সপোর্ট অফিসারের এহেন সম্পত্তি চমকে দিচ্ছে অনেককে।
হাজার স্কোয়ার ফুটের বাংলোর প্রতি পরত যেন বিলাসিতার উদাহরণ। বাড়ির ভিতর রয়েছে আলাদা অফিস। বাথরুমে চোখ ধাঁধানো টাইল থেকে শুরু করে স্নানের নানান রকমের সম্ভার। এই সমস্ত ছবি ও তথ্য সম্প্রতি এক তল্লাশি অভিযানে বেরিয়ে এসেছে। অবৈধ সম্পত্তি ইস্যুতে মধ্যপ্রদেশের জবলপুরের একাধিক বাড়ি তল্লাশি চলে। সদ্য ইকোনমিক অফেন্স উইং এর তত্ত্বাবধানে এই তল্লাশি অভিযান চলে। এছাড়াও ১৫ লাখের নগদ উদ্ধার হয়েছে। প্রশ্ন স্বভাবতই উঠছে এই সরকারি অফিসারের আয়ের উৎস নিয়ে। নীত🐻ীশ কুমারের হেলিকপ্টার মাঝ আকღাশে আচমকা ঘুরে পৌঁছল গয়ায়! কী ঘটেছে?
তল্লাশি অভিযানে উঠে এসেছে একাধিক দামী গয়নাܫ, বিলাসী গাড়ি, একটি ফার্ম হাউস ছাড়াও ৪ টি আরও বাড়ি। সরকারি অ🐠ফিসারের একটি বাড়ি তল্লাশি করেই এই পরিমাণ সম্পত্তি উদ্ধার ঘিরে নানান তথ্য প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছে। মধ্যপ্রদেশের আরটিও অফিসার সন্তোষ পালের বাড়ি থেকে এই সমস্ত জিনিস উদ্ধার হওয়ার পর উঠে আসে আরও একটি তথ্য। জানা গিয়েছে তাঁর স্ত্রী রেখা সন্তোষ পালের অফিসেই ক্লার্ক হিসাবে কর্মরত। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, দুজনের মোট সম্পত্তির পরিমাণ তাঁদের বৈধ রোজগারের তুলনায় ৬৫০ শতাংশ বেশি । স্বভাবতই সন্দেহের লেন্স পড়তে শুরু করে দিয়েছে।