২০০৮ সালে বাটলা হাউজ এনকাউন্টার মামলার তদন্তকারী অফিসারকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের মেডেল দেওয়া হবে। পাশাপাশি দিল্লি দাঙ্গার ঘটনায় তদন্তকারী তিনজনকেও পদক দেওয়া হবে কেন্দ্রের তরফে। তাছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের পদক পাচ্ছেন কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের তিন আধিকারিক।জানা গিয়েছে যে এবার সারা দেশে ১৫২ জন এই পদক পেতে চলেছেন। এঁদের মধ্যে ২৮ জন মহিলা পুলিশ আধিকারিক রয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গ থেকে চারজন এবার পদক পাচ্ছেন। কলকাতা পুলিশের তিন এবং পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের সুদীপকুমার দাস। ২০১৮ সালে এই পুরস্কার চালু করা হয়। পুরো নাম, ইউনিয়ন হোম মিনিস্টার’স মেডেল ফর এক্সেলেন্স ইন ইনভেস্টিগেশন। মূলত, তদন্তে ভালো কাজ করার স্বীকৃতি হিসেবে এই পদক দেওয়া হয়।জানা গিয়েছে, কলকাতা পুলশের যেই তিনজন পদক পাবেন, তাঁদের মধ্যে দুই জন ব্যাঙ্ক জালিয়াতি দমন বিভাগে কাজ করেন। আর তৃতীয়জন কলকাতা পুলিশের হোমিসাইড বিভাগে কর্মরত। ব্যাঙ্ক জালিয়াতি দমন বিভাগে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের নাম হল সুমন সাধুখাঁ ও জীতেন্দ্র প্রসাদ। আর কৌশিকব্রত মজুমদার কাজ করেন হোমিসাইড বিভাগে।২০২১ সালে কলকাতা পুলিশের আওতাধীন এলাকায় বেশ কিছু রহস্যমৃত্যুর রহস্য উদঘাটন হয়েছে ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে। এর জন্য সম্মানিত হবেন কলকাতা পুলিশের হোমিসাইড বিভাগের আধিকারিক কৌশিকব্রত মজুমদার। পাশাপাশি কলকাতায় ব্যাঙ্ক জালিয়াতি থেকে শুরু করে এটিএম জালিয়াতি ঘটনায় বাইরের রাজ্য থেকে একটি বিশেষ গ্যাংকে গ্রেফতার করে নজির গড়েন ব্যাঙ্ক জালিয়াতি দমন বিভাগের দুই আধিকারিক সুমন সাধুখাঁ ও জীতেন্দ্র প্রসাদ। সেই সাফল্যের স্বীকৃতি পেতে চলেছেন তাঁরাও।