সে🔜ন্ট্রাল ফর পলিসি রিসার্চ( CPR) নামের একটি সংস্থার ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন অ্যাক্টের লাইসেন্স বাতিল করল কেন্দ্রীয় সরকার। বিদেশ থেকে আসা বিপুল অঙ্কের অর্থ সংক্রান্ত নিয়ম লঙ্ঘন করা সহ বিভিন্ন কারণে এই লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে বলে খবর।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এক আধিকারিকের ꧋মতে, সোমবার🧜 এই সাসপেনশনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে দেখা গিয়েছে তারা একাধিক ফান্ডিং সংক্রান্ত নিয়মকে লঙ্ঘন করেছে। তার জেরেই এই লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এদিকে সাসপেনশনের পরে তদন্ত চলতে পারে। তারপরই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
CPR সেই ১৯৭৩ সাল থেকে কাজ করছে। মূলত পলিসি সংক্রান্ত নানা দিক নিয়ে এই সংস্থা কাজ করে। ২১ শতকে দেশের উপর যে ধরনের অর্থনৈতিক চ্য়ালেঞ্জ এসেছে তার মোকাবিলা কীভাবে করা সম্ভব তা নিয়েও গবেষণা করে এই সংস্থা। পলিটিকাল সায়েন্টিস্ট মীনাক্ষী গোপিনাথ এই সংস্থার চেয়ারপার্সন। তিনি জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতেন।
এদিকে এর আগে আয়কর দফতর সিপিআর সহ আরও দুটি সংস্থায় সমীক্ষায় নেমেছিল। অক্সফ্য়াম ইন্ডিয়া ও বেঙ্গালুরুর অপর এক সংস্থা IPSMF এর বিরুদ্ধেও এꩵই সমীক্ষা চালিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। মূলত বিদেশ থেকে কী ধরনের অর্থ আসছে তা🧸 দেখার জন্য়ই এই সমীক্ষা চালানো হয়েছিল বলে খবর।
এদিকে তারপর অক্সফ্য়াম ইন্ডিয়ার ফরেন ফান্ডিংকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারণ ২০২১൩ সালের ডিসেম্বরের পর থেকে এফসিআরএ লাইসেন্সকে আর রিনিউ করতে চায়নি কেন্দ্রীয় সরকার।
এদিকে এবার সᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚিপিআরএর ক্ষেত্রে কার্যত একই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। মূলত আয়কর দফতর তাদের সমীক্ষায় কী পেয়েছে সেটা সরকারকে ꩲজানায়। এরপরই সরকার এফসিআরএ লাইসেন্স বাতিলের পদক্ষেপ নেয়।
এফসিআরএ অ্য়াক্ট অনুসারে ১৮০দিনের জন্য় কোনও সংস্থার এই ধরনের লাইসেন্সকে বাতিল করে দেওয়া যায়।এর জেরে ওই সংস্থা কোনওভাবেই বিদেশ থেকে কোনও ফান্ডিং গ্রহণ করতে পারবে না। এমনকী তাদের কাছে যে বিদেশি ফান্ডিং রয়েছে স𒁃েটাও তারা আর কেন্দಞ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অনুমোদন ছাড়া ব্যবহার করতে পারবে না।
এদিকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সিপিআর-এর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছে হিন্দুস্তান টাইমস। তবে এবারই প্রথম নয়, এর আগেও একাধিক সংস্থার ফরেন ফান্ডিং বন্ধ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এনিয়ে নানা চর্চা হয়েছে দেশজুড়ে। এবার কেন্দ্রের নজরে সি൩পিআির।