ডিফেন্স অ্যাকুইজিশন কাউন্সিল স্থানীয়ভাবে তৈরি সামরিক সামগ্রী কেনার জন্য ৭ হাজার ৯৬৫ কোটি টাকার অনুমোদন দিয়েছে। সেনার জন্য লাইট ইউটিলিটি হেলিকপ্টার, নেভির জন্য় অগ্নি নির্ব🎉াপক ব্যবস্থা,সুপার গান মাউন্ট যুদ্ধ জাহাজের জন্য, উপকূলে নজরদারির জন্য বিশেষ ধরনের এয়ারক্রাফ্ট কেনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী। প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, হিন্দু⛦স্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড থেকে ১২টি লাইট ইউটিলিটি হেলিকপ্টার, ভারত ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড থেকে ফায়ার কন্ট্রোল সিস্টেম, যুদ্ধজাহাজের জন্য বিশেষ সামগ্রী কেনা হচ্ছে ভারত ইলেকট্রিকাল লিমিটেড থেকে।
প্রতিরক্ষামন্ত্রক তাদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, ভারত নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় এই সব অস্ত্রের ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট ও দেশীয়ভাবে তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনীর আগের পরিকল্পনার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। আমেরিকা থেকে এমকে-♈৪৫ বন্দুক কেনার ব্যাপারেও পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে আমেরিকা ১৩ এম কে অ্যান্টি সারফেস ও অ্যান্টি এয়ার নাভাল গান সিস্টেম বিক্রির ছাড়়পত্র দিয়েছিল। ভা♋রতকে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলারে এই সমরাস্ত্র বিক্রি করার ছাড়পত্র দিয়েছিল আমেরিকা।
অন্যদিকে লাইট ইউটিলিটি হেলিকপ্টারও সেনার একটি উ𝓡ল্লেখযোগ্য প্রকল্প। চিতা ও চেতকের সুরক্ষা নিয়ে যখন প্রশ্ন উঠেছিল তখনই এই লাইট ইউটিলিটি হেলিকপ্টারের বিষয়টি সামনে আসে। মূলত চিতা ও চেতক এতবার দুর্ঘটনার মুখে পড়ে যে এগুলির ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন✱ ওঠে। গত ১০ বছরে অন্তত ১৫টি চিতা ও চেতক দুর্ঘটনায় পড়ে। মৃত্যু হয় একাধিক পাইলটের। চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াত লেফটেনান্ট জেনারেল থাকাকালীন ২০১৫ সালে ডিমাপুরে এই চিতা ক্র্যাশ থেকে অল্পের জন্য় রক্ষা পেয়েছিলেন।