শুক্রবার থেকে দুদিনের জন্য দলের জাতীয় পদাধিকারীদের নিয়ে মিটিং শুরু হয়েছে গেরুয়া শিবিরের। আর সেই মিটিংয়ে কার্যত জেতার টার্গেট নির্দিষ্ট করে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ইন্ডিয়া জোটকেও একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী। মোদী বলেন, দেশের দুর্নীতিগ্রস্ত দলগুলি জোট বাঁধার চেষ্🏅টা করছে। তারা পরিবারতন্ত্রে বিশ্বাস করে। সেই সঙ্গে যে সমস্ত জায়গায় সাংগঠনিকস্তরে দুর্বলতা রয়েছে সেকথাও তুলে ধরেন তিনি। একদিকে নীচুতলার কর্মীদের গুরুত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেন। সেই সঙ্গেই যে সমস্ত জায়গায় দলীয় স্তরে দুর্বলতা রয়েছে সেকথাও উল্লেখ করেন তিনি। নিউদিল্লিতে দলীয় কার্যালয়ে এই মিটিং হয়েছে বলে খবর।
এদিকে মঙ্গলবার কলকাতা🍰য় আসছেন অমিত শাহ। তিনি বঙ্গ বিজেপির নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসতে পারেন। কারণ বাংলায় আসন বৃদ্ধি করাটা বিজেপির কাছে বড় চ্য়ালেঞ্জ।
এদিকে দেশের কোন জায়গাগুলিতে বিজেপির দুর্বলতা রয়েছে সেꦉকথাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। দক্ষিণ ভারতের কিছু অংশে ও পূর্ব ভারতের কিছু এলাকায় দলের যে কিছুটা দুর্বলতা রয়েছে সেটাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
বৈঠকে উপস্থিত কর্মকর্তাদের তিনি নির্দেশ দেন, যে ১৬০টি আসনে সাংগঠনিক দুর্বলতা রয়েছে তা ইতিমধ্য়েই চিহ্নিত করা হয়েছে। সেই আসন বিরোধীদের থেকে ছিনিয়ে নিয়ে আসতে এখন থেকেই ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। আগামী কয়েকমাস সকলকে পরিশ্রম করতে হবে। সেই সঙ্গেই তিনি জানিয়ে দেন, আগামী কয়েকমাস সকলকে পরিশ্রম করতে হবে। নীচুতলার কর্মীরাই দলের সম্পদ। তাঁদের দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। কীভাবে তাঁরা মানুষের কাছে যাবেন বা কি বলবেন সময়মতো নির্দেশ প🧔ৌঁছে যাবে। নীচুতলার কর্মীদের গুরুত্ব দেওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দিয়েছেন বলে খবর।
সামন✃েই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে একাধিক রাজ্যে বড় জয় ꦯপেয়েছে বিজেপি। এর জেরে আত্মবিশ্বাস একেবারে তুঙ্গে গেরুয়া শিবিরের। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা সহ শীর্ষ নেতৃত্ব কোন রাজ্যের বিজেপির অবস্থান কেমন রয়েছে তা নিয়ে পর্যালোচনা করবেন। গোটা দেশজুড়ে কোথায় বিজেপি কতটা শক্তিশালী, কোথায় কতটা দুর্বলতা রয়েছে সেসব নিয়ে একেবারে চুলচেরা বিশ্লেষণ করা হবে বিজেপির তরফে।