স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ভবনে গতকাল আয়োজিত বৈঠকে উপস্থিত𒊎 হয়েও কথা বলার সুযোগ পাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আবহে আজকে নীতি আয়োগের পরিচালন পরিষদের সপ্তম বৈঠকে যোগ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সকাল দশটায় রাষ্ট্রপতি ভবনের সাংস্কৃতিক ক🗹েন্দ্রে আজকের বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকের সভাপতিত্ব করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জাতীয় শিক্ষানীতি নিয়ে এই বৈঠকে আলোচনা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। এছাড়া তৈলবীজ, ডাল এবং অন্যান্য আরও কৃষিপণ্যে ভারতকে আত্মনির্ভর করার ইস্যুতেও আচোলনা হবে আজকের বৈঠকে।
এদিকে দেশের পুরসভাগুলিকে স্বাবলম্বী করে তোলা নিয়ে আলোচনা হবে আজকের বৈঠকে। এর জন্য প্রফেশনাল ট্যাক্সের বিষয়টি পুরসভাগুলির হাতে ছেড়ে দেওয়া নিয়ে আলোচনা হতে পারে আজ। এদিকে আজকে জাতীয় শিক্ষানীতিতে গৈরিকীক♔রণের অভিযোগ তুলে সরব হতে পারেন🅘 মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন: মোদীর বৈঠꦍকে বলার সুযোগ পেলেন না মমতা, ক্ষোভে ফুঁসছে তৃণমূল
এর আগে গতকাল রা✨ষ্ট্রপতি ভবনে 'আজাদি কা অমৃত মহোৎসব' উদযাপন কমিটির বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর আগের দিন অর্থাৎ শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে রাজ্যের। এদিকে মোদী-মমতার একান্ত সাক্ষাৎকার নিয়ে জল্পার মাঝেই তৃণমূলের অভিযোগ, গতকাল 'আজাদি কা অমৃত মহোৎসব' উদযাপন কমিটির বৈঠকে মমতাকে ইচ্ছে করে বলতে দেওয়া হয়নি। সূত্রের খবর, মমতার পাশে বসে বলার সুযোগ পান বাংলার রাজ্যপাল। তবে মমতাকে বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। এই ঘটনার জেরে তীব্র ক্ষোভ ঘাসফুল শিবিরে।
এই ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলেন, ‘বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে বলতে 🍸দেওয়া হয়নি। পরিকল্পিতভাবে এটা করা হয়েছে। অপমান করা হয়েছে।’ এদিকে অপমানের তত্ত্ব খারিজ করে বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘অনেক মুখ্যমন্ত্রীই তো বৈঠকে কিছু বলতে পারেননি। রাজ্যপাল তো পশ্চিমবঙ্গের হয়ে বক্তব্য রেখেছেন।’