ভোটদানের প্রক্রিয়ায় অং🍸শ নিতে আগ্রহী যে ভোটাররা সংশ্লিষ্ট আসনে নিজেদের পছন্দসই কোনও প্রার্থী পান না এবং তাঁদের সকলের বিরুদ্ধেই নিজের মত প♋্রকাশ করতে চান, তাঁদের জন্যই ইভিএম-এ রাখা হয় - 'নোটা' (নান অফ দ্য অ্যাবভ) বোতামটি।
নির্বাচন কমিশের হাতে আসা তথ্য বলছে, সদ্য সমাপ্ত মহারাষ্ট্র বা ঝাড়খণ্ড নির্বাচনে এই নোটা বোতামট😼ি 💃বিশেষ কোনও কাজে আসেনি। কারণ, যাঁরা লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিতে এসেছেন, তাঁদের মধ্যে অত্যন্ত-অত্যন্ত কম সংখ্যক মানুষই নোটা বোতামটি ব্যবহার করেছেন।
অঙ্কের হিসাবে বলতে গেলে, মহারাষ্ট্রে নোটা-এ বোতাম টিপেছেন ০.৭৫ শতাংশ ꦬভোটার। তবে, ঝাড়খণ্ডে নোটা-র ব্যবহার সামান্য হলেও বেশি হয়েছে - ১.৩২ শতাংশ।
যদিও দুই রাজ্যেই সামগ্রিকভাবে ভোট পড়েছে ভালোই। এক ♉দফায় গত ২০ নভেম্বর মহারাষ্ট্রে ভোটগ্রহণ করা হয় ২৮৮টি বিধানসভা আসনে। সেখানে ভোট দিতে আসেন ৬৫.০২ শতাংশ ভোটার।
অন্যদিকে, ৮১ আসনে ঝাড়খণ𝄹্ডে এবার বিধানসভা ভোট করানো হয় দুই দফায়। যথাক্রমে - গত ১৩ নভেম্বর এবং ২০ নভেম্বর। 🌸সব মিলিয়ে দুই দিনে মতদান করেন ৬৮.৬৫ শতাংশ মানুষ।
ভারতের নির্বাচনী ব্যবস্থাপনায় নোটা-র আবির্ভাব হয়েছিল ২০১৩ সালে। সুপ্রিম কোর্টের একটি😼 নির্দেশিকার ভিত্তিতে এই ব্যবস্থা করা হয়েছিল। যাতে ভোটদাতা💞র কাছে সংশ্লিষ্ট আসনে মনোনয়ন পেশ করা সমস্ত ভোটপ্রার্থীকেই নাকচ করার অধিকার থাকে।
কিন্তু, আজ পর্যন্ত ভারতীয় ভোটারদের সেভাবে নোটা ব্যবহার করতে দেখা যায়নি। সাম্প্রতিকতম নির্বাচনগুলিতেও নোটা-র ব্যবহার ২ শতাﷺংশের নীচেই থেকে গিয়েছে।
এদিকে, শনিবার ভোটের ফল বেরোতেই মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে IND𝔉IA ভালো ফল করা সত্ত্বেও মহারাষ্ট্র সেই জোটেরই অংশীদার এবং সমমনোভাবাপন্ন শরিকদের নিয়ে গঠিত - মহা বিকাশ আঘা🙈ড়ী কার্যত পুরোপুরি পর্যুদস্ত হয়েছে।
কংগ্রেস, উদ্ধব সেনা এবং শরদ পাওয়ারের এনসিপি-র সেখানে এতটাই দুরবস্থা যে নবগঠিত বিধানসভায় তারা আদৌ কোনও বিরোধী দলনেতা দিতে পারবে কিনা, তা নি🦄য়েই ঘোর অনিশ্চয়তা শুরু হয়েছে।
অন্যদিকে, ঝাড়খণ্ডে ভোটের প্রচারে ঝড় তুললেও এ🙈নডিএ শিবিরকে পরাজিত হতে হয়েছে। সেখানে মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের দল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা বা জেএমএম-এর নেতৃত্বে INDIA ৫৬টি আসনে জয়ী হতে পারে বলে মনে🃏 করা হচ্ছে। অন্যদিকে, বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জিততে পারে ২৩টি বিধানসভা কেন্দ্রে।