নতুন পাকিস্তানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন ইমরান খান। তবে ইমরানের নেতৃত্বে পাকিস্তান নিজেদের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অর্থনജৈতিক সংকটের মুখে পড়েছে। সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য পরিচিত পাকিস্তানকে এই অর্থনৈতিক সঙ্কট কাটিয়ে উঠতে বাইরে থেকে ৫১.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রয়োজন।
দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনে বল🅠া♐ হয়েছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) দ্বারা অনেক কাটছাঁটের পরও দেখা গিয়েছে ২০২১-২২ বছরে পঙ্গু পাকিস্তানের বাহ্যিক আর্থিক চাহিদা ২৩.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২২-২৩ অর্থবছরে এই পরিমাণটি ২৮ বিলিয়ন ডলার। বাইরের দেশের তহবিলের প্রয়োজনীয়তা কমাতে পাকিস্তানি কর্মকর্তারা আইএমএফ-এর সঙ্গে চুক্তি বাস্তবায়নের চূড়ান্ত প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।
জানা যায় যে সম্প্রতি বিশ্বব্যাঙ্কের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল যে পাকিস্তান বৈদেশিক ঋণের শীর্ষ ১০টি দেশের তালিকায় রয়েছে। এই রিপোর্টে বলা হয়েছিল যে এখন পাকিস্তান ডেবিট সার্ভিস সাসপেনশন ইনিশিয়েটিভ (ডিএসএসআই)-𒀰এর আওতায় এসেছে। এর মানে হল যে পাকিস্তানের এখন এত বেশি বৈদেশিক ঋণ রয়েছে যে এটি আর ধার নিতে পারবে না।
বিশ্বব্যাঙ্কের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের বৈদেশিক ঋণ আট শতাংশ বেড়েছে। চলতি বছরের জুন মাসে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় যাতে জানা যায় যে ইমরান সরকার বিশ্বব্যাঙ্ক থেকে ৪৪২ মღ🐻িলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ নিয়েছে। এছাড়াও এশীয় উন্নয়ন ব্যাঙ্ক পাকিস্তানকে ঋণ দিচ্ছে। এই বিশ্বব্যাপী ঋণদাতাদের সহায়তায় পাকিস্তানের মৌলিক চাহিদা পূরণ হয়। এই ঋণ প্রদানকারী সংস্থাগুলি ভবিষ্যতে পাকিস্তানের রেটিং আরও কমিয়ে দিতে পারে।