উত্তরপ্রদেশের এক পিৎজা ডেলিভারি বয়। তিনি একেবারে এক মহিলা ক্রেতার পার্সোনাল নম্বরে তাঁর প্রতি আবেগঘন বার্তা দিয়েছেন। কার্যত প্রেম নিবেদনই করে ফেলেছেন তিনি। তিনি লিখেছেন👍, আমার নাম কবীর। গতকাল আপনাকে পিৎজা দিতে গিয়েছিলাম। আমি আপনাকে খুব পছন্দ করি।
আসলে পিজ্জা ডেলিভারি দিতে গেলে যে নম্বর থেকে সেটা ডেলিভারি দেওয়া হয়েছে যোগাযোগের জন্য সেই নম্বরটা ডেলিভারি বয়ের কাছেও থাকে। আর সেই নম্বরের সূত্র ধরেই ওই ডেলিভারি বয় ওই মহিলাকে⛎ হোয়াটস অ্য়াপে ব্যক্তিগত মেসেজ করে ফেলেন।
এদিকে ওই মহিলা গোটা ঘটনা সোস্য়াল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। তিনি টুইট করে লিখেছেন, আমি ডোমিনোজ থেকে পিজ𝓰্জা অর্ডার করেছিলাম। এরপর ডেলিভারি বয় কবীর আমায় ফোন করে। সে জানতে চাইছিল কোথায় ডেলিভারি দিতে হবে। আমি অত্যন্ত নম্রভাবে লোকেশনটা তাকে ꧑জানাই। এরপর সে আমার বাড়িতে পিৎজা দিয়ে আসে।
‘এরপর রাত ১১.৩৭ মিনিটে সে সরাসরি আমায় মেসেজ করে। এরপর শুক্রবার সকালে আমি ত꧑ার জবাব দিয়েছি।’ তিনি ওই মেসেজের স্ক্রিনশট শেয়ার করেন।
ওই যুবকের ফোন থেকে লেখা হয়েছে, 👍'সরি, আমার নাম কবীর। গতকাল আমি পিৎজা দিতে গিয়েছিলাম।আপনাকে খুব ভালো লাগে। আমি আপনাকে ♛ফোন করছি। আমি এখন হাসপাতালে রয়েছি। কাজ করছি। আমি মিথ্য়ে বলি না। সেকারণে এই মেসেজ করছি। যদি আপনার খারাপ লাগে তবে দুঃখিত।'
এই টুইট করার পরেই নানা মন্তব্য ভেসে আসতে শুরু করে। তিনি পিজ্জার ওই প্রতিষ্ঠানেও বিষয়টি জানিয়েছিলেন। কিন্তু কে শোনে কার কথা! তারা প্রথম✱দিকে জবাব দেয়নি বলে অভিযোগ। এরপর তিনি পুলিশকে বিষয়টি জানান। তারা অবশ্য় মহিলাক আশ্বস্ত করেন। তাকে উদ্বিগ্ন না হওয়ার জন্য় পুলিশ অনুরোধ করেনꦛ।
পুলিশ দাঁড়িয়েছ𒉰ে মহিলার পাশে। পুলিশ জানিয়েছিল কোনও উদ্বিগ্ন হবেন না। উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ওই মহিলা পুলিশকে ধন্য়বাদ জানিয়েছেন। তিনি আগেই লিখেছিলেন, কবীরের কাছে আ🐻মার ফোন নম্বর ও ঠিকানা রয়েছে। আমি ডোমিনোজের কাছে এটা শেয়ার করেছিলাম। যদি আমার বা আমার পরিবারের কিছু হয় এই পোস্টের পরে তবে কবীর দায়ী থাকবে। ইউপি পুলিশকেও তিনি ট্যাগ করেন। এরপর পুলিশ আস্বস্ত করেছে তাঁকে। তবে মহিলার দাবি ওই কবীরের নানা পরিচয়। কোনটা আসল নিশ্চিত নই।