দিল্লি হাইকোর্ট মঙ্গলবার ভারতের সংবিধানের দ্বাদশ অনুচ্ছেদের অধীনে পি🅰এম কেয়ার ফান্ডকে 'রাজ্য' হিসাবে ঘোষণা করার জন্য একটি পিটিশনের এক পৃষ্ঠার উত্তর দাখিল করার জন্য কেন্দ্রকে তিরস্কার করেছে।
পিএম কেয়ার ফান্ডকে 'স𓄧্টেট' হিসাবে ঘোষণা করা হোক। এমনই একটি পিটিশন জমা পড়েছিল দিল্লি হাইকোর্টে। সেই ভিত্তিতে এ বিষয়ে কেন্দ্রের বক্তব্য চায় আদালত। এদিকে মাত্র এক পৃষ্ঠার মধ্যেই উত্তর দেয় কেন্দ্র সরকার। তাতেই মঙ্গলবার বেজায় চটল দিল্লি হাইকোর্ট। রীতিমতো তিরস্কার করা হল কেন্দ্রকে।
সংবিধানের ১২ নম্বর অ🎐নুচ্ছেদের অধীনে পিএম কেয়ার ফান্ডকে সরকারি তহবিল হিসাবে ঘোষণা করা উচিত। এমনই দাবি করে হাইকোর্টে পিটিশনটি দাখিল করা গয়।
'আপনারা এত গুরুত্বপূ💫র্ণ বিষয়ে এক পৃষ্ঠার জবাব দিয়েছেন। সিনিয়র কꩲৌঁসুলি (আবেদনকারীর পক্ষে) যে যুক্তি দিচ্ছেন, আপনাদের উত্তরে তার সম্পর্কে কোনও উল্লেখই নেই। আমাদের উত্থাপিত প্রতিটি পয়েন্টের উপরেই একটি আদেশ দিতে হবে,' বলেন প্রধান বিচারপতি সতীশ চন্দ্র শর্মা এবং বিচারপতি সুব্রমনিয়াম প্রসাদের ডিভিশন বেঞ্চ।
আদালত কর্তৃপক্ষকে চার সপ্তাহের মধ্যে একটি বিশদ এবং সম্পূর্ণ উত্তর দাখিল করার নি🌳র্দেশ দিয়েছে। আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর পরবর্তী শুনানি হবে বলে জানানো হয়েছে।
আইনজীবী সাম্যক গাঙ্গওয়ালের দায়ের করা পিটিশনে বলা হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী নরে🎶ন্দ্র মোদী কোভিড-১৯ মহামারীর পরিপ্রেক্ষিতে নাগরিকদের সহায়তার মহৎ উদ্দেশ্যে💖 ২০২০ সালের মার্চ মাসে প্রধানমন্ত্রী-কেয়ারস তহবিল গঠন করেছিলেন। এতে বিপুল অনুদান জমা হয়েছিল।
কিন্তু, PM-CARE❀S ফান্ড, তার ওয়েবসাইটে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে ট্রাস্ট ডিডের একটি অনুলিপি প্রকাশ করেছিল। এটি সংবিধানের অধীনে বা সংসদ দ্বারা প্রণীত কোনও আইন দ্বারা তৈরি করা ಞহয়নি।
এর আগে, কেন্দ্💟র দিল্লি হাইকোর্টকে জানিয়ে𒅌ছিল যে, ট্রাস্টের তহবিল ভারত সরকারের তহবিল নয়। এর টাকার অঙ্ক ভারতের একত্রিত তহবিলের মধ্যে পড়ে না।
ফলে সে বিষয়ে কোনও আরটিআই-ও করা যাবে না।
'ভারতের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১২-র মধ্যে ট্রাস্টটি 'রাষ্ট্র' বা অন্য কর্তৃপক্ষ কিনা এবং তথ্য অধিকার আইনের 2[h] ধಞারার অধীনে এটি 'পাবলিক অথরিটি কিনা, সেই সবের নির্বিশেষে, তথ্যের অধিকার আইনের বিধান অনুযায়ী, তৃতীয় পক্ষের তথ্য প্রকাশ করা অনুমোদিত নয়,' জবাবে বলেছেন পিএমও-র সচিব প্রদীপ কুমার শ্র𝕴ীবাস্তব।