ভারতীয় জনতা পা🐻র্টির (বিজেপি) রামবীর ঠাকুর ৩০ বছর পর উত🐭্তরপ্রদেশের কুন্দার্কি বিধানসভা আসনে জয়ী হয়ে রেকর্ড গড়েছেন।
মজার বিষয় হল, রামবীর ঠাকুর কুন্দর্কি আসনে ১,৭০,৫৬৫ ভোটে জয়ী হয়েছেন, 🌞উপনির্বাচনে মুসলিম সম্প্রদায়ের ১১ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি জয় ছিনিয়ে এনেছেন।
রামবীর ঠাকুর সমাজবাদী পার্টির মহম্মদ রিজওয়ান, আজাদ সমাজ🧜 পার্টির (কাঁসিরাম) চাঁদ বাবু, অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের মহম্মদ ভারিশ এবং বহুজন সমাজ পার্টির রফতুল্লাকে পরাজিত করেছেন।
প্রায় ৩০ বছর পরে এই আসনে জয় পেল বিজেপি। এই আসন🐷টি বরাবরই সমাজবাদী পার্টির গড়। এর আগে ১৯৯৩ সালে শেষ ব𒐪ার জিতেছিল বিজেপি। এবার ফের জয় পেল বিজেপি।
মোরাদাবাদ জেলায় রয়েছে এই বিধানসভা কেন্দ্র। এটা সম্বল লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্ভুক্ত। এখানে ৬🎃০ শতাংশই মুসলিম সম্প্রদায়ের। এখানে একমাত্র বিজেপির হিন্দু প্রার্থী ছিল। বাকি সবারই মুসলিম প্রার্থী। ১১জন প্রার্থ🅺ীই মুসলিম।
এদিকে সমাজবাদী পার্টির দাবি, এই ভোটে বিজেপি সন্ত্রাস করেছিল। কারচুপি করে জ🅰িতেছে বিজেপি। সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব এখানে ফের নির্বাচনের দাবি তুলেছেন।
উত্তরপ্রদেশ উপনির্বাচনের ফলাফল নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানালেন অখিলেশ যাদব
সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব উত্তরপ্রদেশের উপনির্বাচনকে ‘নির্বাচনী ꦰরাজনীতির সবচেয়ে বিকৃত রূপ’ বলে অভিহিত করেছেন।
হিন্দিতে একটি পোস্টে অখিলেশ যাদব বলেন, 'যারা 'নির্বাচন'কে দুর্নীতির সমার্থক করে তুলেছে, তাদের কৌশল ছবিতে ধরা 🤡পড়েছে এবং বিশ্বের সামনে উন্মোচিত হয়েছে।
এই উপনির্বাচনে বিশ্ব, দেশ ও উত্তরপ্রদেশ ভোটের রাজনীতির সবচেয়ে বিকৃত রূপ দেখেছে। মিথ্যাচারের সময় থাকতে পারে, কিন্তু যুগ ন💜য়।
এখন শুরু হল আসল লড়াই। অখি🐬লেশ যাদব🍬 তাঁর পোস্টে লিখেছেন।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, সিশ♏ামাউ থেকে সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী নাসিম সোলাঙ্কি ৮,৫৬৪ ভোটে জয়ী হয়েছেন। তিনি বিজেপির সুরেশ অবস্থিকে পরাজিত করেন।
সোলাঙ্কির স্বামী ইরফান সোলাঙ্কি ২০১২, ২🦩০১৭ এবং ২০২২ সালে এই আসন থেকে জয়ী হন।
ফৌজদারি মামলায় দ♕োষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে ইরফান সোলাঙ্কির বিধানসভা থেকে অযোগ্য ঘোষণার কারণে বুধবার অনুষ্ঠিত উপনির্বাচনের প্রয়োজন হয়েছিল।
করহালে সমাজবাদী পার্টির তেজ প্রতাপ সিং বিজেপ🌱ির অনুজেশ প্রতাপ সিংকে ১৪,৭২৫ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত কর💧েছেন।
কনৌজ থেকে লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পরে সমাজবাদী পার্টির সভাপতি🧔 অখিল��েশ যাদব কারহাল বিধানসভা আসনটি খালি করেছিলেন।
২০২২ সালের উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি ফুলপুর, গাজিয়াবাদ, মাঝওয়ান এবং খায়ের আসনে জয়ী হয়েছিল এবং 𒅌এসপি সিসামাউ, কাতেহারি, কারহাল এবং কুন্দর্কি আসন পেয়েছিল।
তৎকালীন সপা-র শরিক আরএলড🌠ি মীরাপুর আসনে জয়ী হয়। এরপর দলটি দল বদল করে এ🐟খন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ-র অংশ।
কংগ্রেস উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেনি এবং তাদের ভারতীয় জো🌺টের জোটসঙ্গী এসপিকে সমর্থন করেছে।
বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি) নয়টি আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল এবং অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (এআইএমআইএম) গাজিয়াবাদ, কুন্দর্কি এবং মীরাপুর থ💎েকে প্রার্থী দিয়েছিল।
চন্দ্রশেখর আজাদের নেতৃত🅰্বাধীন আজাদ সমাজ পার্টি (কাঁসিরাম) সিসামাউ বাদে সমস্ত আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।
বর্তমান বিধানসভায় বিজেপির ২৫১ জন বিধায়ক এবং সমাজবাদী 🐼পার্টির ১০৫ জন বিধায়ক রয়েছেন।
আপনা দল (সো🃏নেলাল), আরএলডি, সুহেলদেব ভারতীয় সমাজ পার্টি𒐪 এবং নিষাদ পার্টির মতো বিজেপির শরিক দলগুলিরও বিধানসভায় সদস্য রয়েছে। কংগ্রেস ও জনসত্তা দল লোকতান্ত্রিক দুটি করে আসন এবং বিএসপির একটি আসন রয়েছে।