জল জীবন মিশন প্রকল্পের অধীনে ৮ কোটি গৃহে কলের মাধ্যমে পৌঁছেছে প🔴ানীয় জল। এদিকে এই প্রকল্পের মাধ্যমে জাপানি এনসেফেলাইটিস হতে পারে এমন এলাকাতে পাইপের মাধ্যমে পানীয় জল সরবরাহের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০১৯ সালের তুলনায় বর্তমানে এই জলের সংযোগ অনেকটাই বেড়েছে। জাপানি এনসেফেলাইটিস অধ্যুষিত প্রায় ৩৮ শতাংশ এলাকায় এই জলের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। দেশের ১১৭টি জেলাকে চিহ্নত করা হয়েছে ꧃যেখানে জাপানি-এনসেফালাইটিস-এন্ডেমিক রয়েছে বলে জানা যায় কেন্দ্রের তথ্য থেকে। সেই জেলার ১ কোটি ১২ লক্ষ গৃহে (৩২ শতাংশ) কলের মাধ্যমে পৌঁছেছে পানীয় জল।
এদিকে ভারত সরকারের তথ্য অনুযায়ী দেশের গ্রামীণ এলাকায় রয়েছে ১৮.৯ কোটি গৃহ। তার মধ্যে ৪২.৫ শতাংশ বা ৮ কোটি গৃহে কলের মাধ্যমে পৌঁছে গিয়েছে পানীয় জল। এর আগে অগস্টেই এক লক্ষ গ্রামে পৌঁছে যাওয়ার নজির গড়েছিল জল জীবন মিশন। আগামী দুই বছরের মধ্যে প্রায় সাড়ে ৫০ হাজার কোটি টাকা খরচে এই পানীয় জলের প্রকল্পের কাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ⛄্র। তবে এর আগেও পানীয় জল গ্রামে গ্রামে পৌঁছে দেওয়ার নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু একেবারে ‘হর ঘর জল’ কর্মসূচি এই প্রথম।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ১৫ অগস্ট এই প্রকল্প চালু করেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। ২০২৪ সালের মধ্যে দেশের গ্রামীণ এলাকায় প্রতি ঘরে কলের মাধ্যমে পানীয় জল পৌঁছে দিতে চাইছে সরকার। এসসি, এসটিদের প্রাধান্য রয়েছে এমন এলাকাতেও এই প্রকল্প করা হচ্ছে। ২০২০�♛�-২১ সালে এই প্রকল্পের জন্য ১১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছিল। ২০২১-২২ সালে এই প্রকল্পের জন্য ৫০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে।