গরিবি হঠাও স্লোগান তোলে সব দলই। তবে দেশ থেকে কতটা দারিদ্রতা দূর হয়েছে তা নিয়ে নানা প্রশ্ন থেকেই গিয়েছে। তবে এবার ൲রাষ্ট্র সংঘের রিপোর্টে উঠেছে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। সেখানে দাবি করা হয়েছে, ১৫ বছরে ২০০৫-২০০৬ সাল থেকে ২০১৯-২১ সালের মধ্য়ে ভারতে ৪১৫ মিলিয়ন মানুষ দারিদ্রতা থেকে বেরিয়ে এসেছেন। মঙ্গলবার একথা জান🐎িয়েছে ইউনাইটেড নেশনস।
ইউনাইটেড নেশনস ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম ও অক্সফোর্ড পভ෴ার্টি অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ যৌথভাবে এই বিব💖ৃতি প্রকাশ করেছে। গ্লোবাল মালটিডাইমেনশনাল পভার্টি ইনডেক্স (MPI) অনুসারে এই দারিদ্রতার পরিমাণ মাপা হয়েছে।
সেখানে বলা হয়েছে, ভারত সহ ২৫টি দেশ ১৫ বছরের মধ্য়ে তাদের দারিদ্রতা অনেকটা কমিয়ে এনেছে। উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেয়েছেন তারা। এই দেশগুলির মধ্য়ে অন্যতম হল কম্বোডিয়া, চিন, কঙ্গো, হন্ডুরাস, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মরক্কো, সার্বিয়া ও ভিয়েতনাম।
এদিকে ইউএনএর তথ্য় অনুসারে জানা গিয়েছে গত এপ্রিল মাসে জনসংখ্যার নিরিখে চিনকেও ছাপিয়ে যায় ভারত। তবে এর সঙ্গেই ধাপে ধাপ💮ে দারিদ্রতাকে কমিয়ে ফেলাটা ভারতের ক্ষেত্রে বড় সাফল্যের। দেখা যাচ্ছে ভারত নানাভাবে দারিদ্রতার অভিশাপ থেকে নিজেকে মুক্ত করতে সম্ভব হয়েছে। এমনকী ইউএনও বিষয়টি মেনে নিয়েছে। এটা ডিজিটাল ভারতে༒র ক্ষেত্রে অন্যতম উল্লেখযোগ্য। মানুষের জীবনধারনের মানেরও উন্নতি হচ্ছে ক্রমশ।
রিপোর্টে উল্লেꦍখ করা হয়েছে, উল্লেখযোগ্যভাবে ভারতের দারিদ্রতা কমছে। মাত্র ১৫ বছরের মধ্য়েই প্রায় ৪১৫ মিলিয়ন মানুষ দারিদ্রতার গন্ডি থেকে বেরিয়ে আসতে পেরেছেন।
তবে সেই সঙ্গেই ✃উল্লেখ করা হয়েছে কোভিড অতিমারির জেরে সেই সময়কালের মধ্য়ে তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে অসুবিধা হচ্ছিল।
পরিসংখ্যানে বলা হচ্ছে ২০০৫-০৬ সালে ভারᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚতে ৬৪৫🦩 মিলিয়ন মানুষ দারিদ্রতার গন্ডির মধ্য়ে ছিলেন। ২০১৫-১৬ সালে সেই দরিদ্র মানুষের সংখ্য়া কমে দাঁড়ায় ৩৭০ মিলিয়ন। ২০১৯-২১ সালে সেই দরিদ্র মানুষের সংখ্য়া ভারতে আরও কমে দাঁড়ায়। সেই সংখ্যা হয়ে দাঁড়ায় ২৩০ মিলিয়ন।
রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, ভারতে বঞ্চনার পরিমাণও ক্রমশ কমছে। শিশু, পিছিয়ে পড়া শ্রেণিদের মধ্য়ে এই বঞ্চনার পরিমাণ ক্রমশ কমছে🔯।
রিপোꦏর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, আগে ৫২.৯ শতাংশ মানুষ গরিব ও বঞ্চিত হওয়ার কারণে রান্নার জন্য জ্বালানিও জোগাড় করতে পারতেন না। সেই সংখ্যাট𒆙াই কমে দাঁড়ায় ১৩.৯ শতাংশ। পানীয় জল, বিদ্যুতের ব্যবহারের ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে।