সপ্তাহব্যাপী যুদ্ধের মাঝেই বড় সাফল্য দাবি করেছে রুꩵশ সেনা। ইউক্রেনের বহু শহরে ইতিমধ্যেই রুশ যুদ্ধ ট্যাঙ্ক প্রবেশ করেছে। চারিদিক কার্যত ধ্বংসস্তূপ। ইতিউতি রক্তপাতের চিহ্ন। ত🅰ারই মাঝে দুর্দমনীয় গতিতে একের পর এক ইউক্রেনীয় শহর দখল করে যাচ্ছে রুশ সেনা। রাশিয়ার দাবি, ইউক্রেনের বড় শহর খেরসন দখল করে ফেলেছে। উল্লেখ্য, ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পরই বড় শহর খারকিভ। আর তার তারপাশের সীমানা জুড়ে ভারী বোমা বর্ষণ শুরু করে দিয়েছে রাশিয়ার বাহিনী। একনজরে দেখে নেওয়া যাক, রাশিয়ার সেনার কবজায় এখনও ইউক্রেনের কোন কোন শহর?
খেরসন
খেরসনের মেয়র জানিয়েছেন, রাশিয়ার সেনা শহরে প্রবেশ করেছে। আর শহরের প্রশাসনিক কার্যালয়তেও তারা প্রবেশ করেছে। এমন পরিস্থিতিতে খেরসন প্রশাসন রুশ সেনার কাছে বিনীত আবেদন করে যাতে, তারা কোনও মতেই নিরস্ত্র নাগরিকদের উপর♓ হামলা না চালান। উল্লেখ্য, প্রথম থেকেউ খেরসন দখলের লক্ষ্যে ছিল রাশিয়া। কারণ এই পথে শহর দখল করতে তারা ক্রিমিয়ায় জল সরবরাহের রাস্তা সহজ করে দিতে পারে।
খারকিভ
ইউক্রেনের শহরগুলির মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভ। শহরের মধ্যভাগে ইতিমধ্যেই বোমা বর্ষণ শুরু করেছে রাশিয়া। উল্লেখ্য, এই শহরের বহু বাসিন্দাই রুশ ভাষায় কথা বলেন। রাশিয়ার সীমান্তের অন্যতম ইউক্রেনিয় শহর এইটি। আক্রমণের ষষ্ঠ দিনে খারকিভে রাশিয়ার সেনার বোমা বর্ষণ ﷽শুরু হয় বলে জানা যায়।
কিয়েভ
কিয়েভ থেকে রাশিয়ার সেনা ৩০ কিলোমিটার দূরে। অন্যদিকে রা🎃জধানী রক্ষায় প্রাণপণ চেষ্টা করে লড়াইয়ের জবাব দিচ্ছে ইউক্রেনের সেনা। শহর বাইরে থেকে ঘিরে ফেলেছে রুশ সেনা। শহরে জল, খাবার, সহ সমস্ত অত্যাবশ্যকীয় সরবরাহ বন্ধ হয়েছে।
চেরনিহিভ ও মিরিউপল
মারিউপল ও চেরনিহিভের মতো ইউক্রেনিয় শহরও কবজা করার পথে রাশিয়া। বাইরে থেকে এই দুই শহরকে༒ ঘিরে ফেলেছে রুশ সেনা। যদিও ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের মতে শহরের দখল এখনও ইউ✅ক্রেনের হাতেই রয়েছে।
মেলিতোপল
জানা য🐓াচ্ছে ইউক্রেনের শহর মেলিতোপল কবজা করে নিয়েছে রাশিয়া।