ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বৃহস্পতিবার চিনের বিদেশমন্ত্রী কুয়েন গ্য়াংয়ের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। পূর্꧃ব লাদাখে সীমান্ত সংক্রান্ত সমস্যা মিটিয়ে, শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখার জন্য এদিন🅺 আলোচনা হয়েছে।
ভারতের বিদেশম෴ন্ত্রী এস জয়শঙ্কর চিনের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় অংশ নেন। কাউন্সিল অফ ফরেন মিনিস্টার্স অফ দ্য সাংহাই কো অপারেশন অর্গানাইজেশন ( এসসিও) প্রেক্ষাপটে এদিনের আলোচনা। একটি টুইটে ভারতের বিদেশমন্ত্রী জানিয়েছেন, কিছু ব🐭কেয়া ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সীমান্ত এলাকায় শান্তি ও স্থিতাবস্থা সংক্রান্ত ব্যাপারে এই আলোচনা হয়েছে।
ভারতের বিদেশমন্ত্রী জানিয়েছেন, চিনের স্টেট কাউন্সিলর ও বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। কিছু আউটস্ট্যান্ডিং ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সীমান্তে শান্তি ও 𓂃স্থিতাবস্থা সংক্রান্ত ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে।
সেই সঙ্গেই ভারতের বিদ🅷েশমন্ত্রী জানিয়েছেন, এসসিও, জি-২০ ও BRICS সংক্রান্ত ব্যাপারে আলো🔯চনা হয়েছে।
এদিকে গত দুমাসে এনিয়ে দ্বিতীয়বার তাঁরা আলোচনায় বসলেন। চিনের বিদেশমন্𒉰ত্রী গত মার্চ মাসে শেষবার ভাไরতে এসেছিলেন। সেই সময় জি ২০তে বিদেশমন্ত্রীদের বৈঠকে অংশ নিতে তিনি এসেছিলেন।
সেই মিটিংয়ের সাইডলাইনে জয়শঙ্কর চিনের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসেন। তিনি সেই সময় চিনের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, ভারত ও চিনের সম্পর্ক একেবারে অস্বাভাবিক। কারণ পূর্ব🦄 লাদাখ সেক্টরে সীমান্ত সংক্রান্ত সমস্যাটি ঝুলꩵে রয়েছে।
গত সপ𓆏্তাহে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং চিনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসেন। সেই সময় ভারতের তরফে বলা হয়েছিল সীমান্তে চুক্তি ভঙ্গ করার জেরে দুটি দেশের মধ্য়ে পরিস্থিতি বিপর্যস্ত হচ্ছে।
গত ২৭ এপ্রিল নিউ দꦅিল্লিতে এই মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। ডিফেন্স মিনিস্টারদের কনক্লেভে এই মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
ভারত ও চিনের মধ্যে সীমান্ত সংক্রান্ত ব্যাপারে দীর্ঘদিন ধরে নানা সমস্যা চলছে। গত ২০২০ সালে💧র জুন মাসে গালওয়ান কাণ্ডের জেরে দুপক্ষের সম্পর্কের আরও অবনতি হয়েছিল। এরপর সামরিক ও কূটনৈতিক পর্যায়ে দফায় দফায় আলোচনা করে সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়।