দেশের বিমানবন্দরগুলিতে বই থেকে জামাকাপড়ের মতো বিভিন্ন সামগ্রীর শোরুম থাকে। সম্প্রতি শিয়ালদা স্টেশনেও দেখা গিয়েছে গয়না থেকে ছাতা, মসলার শোরুম খোলা হয়েছে। এরকম ভাবেই দেশের ৪০টি স্টেশন নতুন করে সেজে উঠবে বলে জানা গিয়ে🀅ছে রেলের তরফে। দেশের ৪০টি স্টেশনে রীতিমতো শপিং মল গড়ে তোলা হবে। এই মিনি শমিং মলগুলিতে শুধুমাত্র কয়েকটি দোকান নয়, সে💞খানে ফাইন ডাইনিংয়ের সুবিধাও থাকবে।
কয়েকবছর আগে পর্যন্ত বিভিন্ন রেল স্টেশ💙নের🌠 দেয়ালে পানের পিক, নোংরা প্ল্যাটফর্ম দেখা যেত। তবে ধীরে ধীরে সেই চিত্র বদলে গিয়েছে। যাত্রী সুবিধা ও স্বাচ্ছন্দের দিকে নজর দিয়েছে রেল। পরিচ্ছন্ন প্রতিক্ষালয় থেকে প্ল্যাটফর্ম এখন স্বাভাবিক চিত্র। এবার আরও ভোল বদল হতে চলেছে ভারতের রেল স্টেশনগুলির। জানা গিয়েছে, পরিকল্পনা মাফিক মিনি শপিং মলে থাকতে চলেছে ফুড কোর্ট। রেলযাত্রী বাদে আম জনতাও সেখানে যেতে পারবেন। স্টেশনের ছাদে এই মিনি শপিং মলগুলি গড়ে তোলা হবে।
ইতিমধ্যেই বিভিন্ন স্টেশনের জন্য বরাদ্দ নির্ধারণ করা হয়েছে। এই পরিকল্পনার নীল নকশা তৈরি করে ফেলেছে🌺 রেল কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে, জম্মু-তাওয়াইয়ের জন্য ২৬২ কোটি টাকা, প্রয়াগরাজ স্টেশনের জন্য ৯৬০ কোটি টাকা, লখনউয়ের জন্য জন্য ৪৯৪ কোটি টাকা, গোয়ালিয়রের জন্য ৫৪৫ কোটি টাকা, উদয়পুরের জন্য ৩৫৮ কোটি টাকা, নিউ জলপাইগুড়ির জন্য ৩৫৩ কোটি টাকা, ভুবনেশ্বরের জন্য ৩০৮ কোটি টাকা, কন্যাকুমারীর জন্য ৬১ কোটি টাকা, নেল্লোরের জন্য ৯১ কোটিꦑ টাকা, চেন্নাইয়ের জন্য ৮৪২ কোটি টাকা, এর্নাকুলামের জন্য ৪৪৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপেই এই প্রকল্প রূপায়ন করা হবে।