নির্বাচনী বন্ডে নানা সময় নানা অভিযোগ ওঠে। এমনকী গত ১৫ই ফেব্রুয়ারি নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পꦉকে বাতিলও করে দিয়েছিল। এটাকে অসাংবিধানিক বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। সেই সঙ্গেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল যে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ও নির্বাচন কমিশনকে এই বন্ড কেনাবেচা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য দি𓂃তে হবে।
এদিকে দুটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা আদালতের নজরদারিতে সিটের তদন্ত চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে জ🧜নস্বার্থ মামলা করেছিল। তবে সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের তরফে বলা হয়েছে, ৩২ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুসারে এনিয়ে হস্তক্ষেপ করা সম্ভব নয়।
এই জনস্বার্থ মামলায় আবেদন করা হয়েছিল যে তিন ধরনের অনুদান দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ এই অনুদানের পেছনে নির্দিষ্ট স্বার্থসিদ্ধির ব্যাপার ছিল। প্রথমত দেখা গিয়েছিল কাজের টেন্ডার, লাইসেন্স, কাজের অনুমতি পাওয়ার জন্য অনুমতি দেওয়ার জন্য এই নির্বাচনী বন্ডে টাকা দেওয়া হয়েছিল।
দ্বিতীয়ত সংস্থার ভালো হয়, সংস্থা ভালোভাবে চলতে পারে এমন নীতি তৈরির জন্য এই বন্ডে অর্থ দেওয়া হয়েছিল।
তৃতীয়ত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংসౠ্থা যাতে অভিযানে না যায় সেকারণে একাধিক সংস্থা আগাম অনুদান দিয়ে সন্ত൲ুষ্ট করার চেষ্টা করেছিল।