আগামী ৩১ মে কেরলে পৌঁছে যেতে পারে বর্ষা। এমনই পূর্বাভাস দিল ভারতীয় মৌসম ভবন। বুধবার মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়েছে যে ৩১ মে'র চারদিন আগেও বর্ষা ঢুকে যেতে পারে। আবার ৩১ মে'র চারদিন পরেও বর্ষা প্রবেশ করতে পারে বলে মৌসম ভবনের ত💧রফে জানানো হয়েছে। অর্থাৎ ২৭ মে থেকে ৪ জুনের মধ্যে কেরলে বর্ষা প্রবেশ করে যাবে বলে অনুমান করছে মৌসম ভবন। তারপর পশ্চিমবঙ্ܫগ-সহ ভারতের বিস্তীর্ণ অংশে ছড়িয়ে পড়বে। যে বর্ষার হাত ধরেই প্রবল গরম থেকে রেহাই পায় ভারত। নির্ভর করে থাকে চাষবাস।
কেরলে বর্ষা প্রবেশের স্বাভাবিক সময়
সাধারণত ১ জুন কেরল হয়ে ভারতের মূল ভূখণ্ডে বর্ষা প্রবেশ করে থাকে। সাতদিনের মতো হেরফের হলেও দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু স্বাভাবিক ছন্দেই এগোচ্ছে বলে মনে করেন আবহাওয়াবি🐈দরা। এবার অবশ্য সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে মে শেষ হওয়ার আগেই ভারতের মূল ভূখণ্ডে ঢুকে পড়বে বর্ষা। যা গত বছর কেরলে ঢুকেছিল ৮ জুন। ২০২২ সালে বর্ষার আগমন হয়েছিল ২৯ মে। ২০২১ সালে কেরলে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু প্রবেশ করেছিল ৩ জুন।
বাংলায় কবে বর্ষা ঢুকবে?
নির্দিষ্ট সময়ের একদিন আগেই কেরলে বর্ষা ঢুকছে বলে যে পশ্চিমবঙ্গেও আগেভাগে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু প্রবেশ করে যাবে, এমন কোনও নিশ্চয়তা নেই। যেমন এটারও কোনও নিশ্চয়তা নেই যে কেরলে দেরিতে বর্ষা ঢুকেছে বলে বাংলায় দেরিতে ঢুকবে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু। পুরোটাই নির্ভর করছে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর সক্রিয়তার উপরে। এমনিতে সাধারণত বাংলায় ১১ জুনের মধ্যে ঢুকে যায়। তবে এবার কবে ঢুকবে, সে বিষয়ে আপাতত মৌসম ভবনের তরফে কিছু জান🐠ানো হয়নি।
শেষ ৫ বছরে কেরলে বর্ষা প্রবেশের দিনক্ষণ
১) ২০১৯ সাল: ৮ জুন (৬⛄ জুন বর্ষা ঢুকবে বলা হয়েছিল)।&nꦿbsp;
২) ২০২০ সাജল: ১ জুন (৫ জুন বর্ষা ঢুকতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছিল)।
৩) ২০২১ সাল: ৩ জুন (৩১ মে ঢুকতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছিল🧸)।
৪) ২০২২ সাল: ২৯ মে (২৭ মে কেরল🙈ে বর্ষা ঢুকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল মৌসম ভবন)।
৫) ২০২৩ সাল: ৮ জুন (৪ জুন ভারতের মূল ভূখণ্ডে বর্ষা প্রবেশ করতে পারে🗹 অনুমান করা হয়েছিল)।