ফৌজদারি মামলার প্রয়োজনে দেশের সমস্ত সেলুলার ও ইন্টারনꦛেট পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থাকে ক𝓡ল ডেটা রেকর্ড-সহ সমস্ত নথি নিরাপদ ও শৃঙ্খলাবদ্ধ ভাবে সংরক্ষণের নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট।
আদালত জানিয়েছে, এই ব্যবস্থ🅷া থাকলে মামলায় সাক্ষ্য পেশ করা এবং সাক্ষীদের পালটা জেরা করার সময় সুবিধা পাওয়া য♕াবে।
মঙ্গলবার বিচারপতি রোহিন্টন নরিমান নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ জানিয়েছে, টেলিকমিউনিকেশন দফতরের লাইসেন্স সংক্রান্ত শর্তাবলীতেও ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার ও মোবাইল ফোন পরিষেবা দায়ক সংস্থাগুলিকে বৈদ্যুতিন কল রেকর্ড এবং ই🔯ন্টারনেট ব্যবহারক🐠ারীদের লগ বছরের নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সংরক্ষণের নিয়ম রয়েছে।
এই ব্যবস্থায় পুলিশ বা উৎসাহী ব্যক্তি যদি একবছরের মধ্✨যে এই সমস্ত নথি সংগ্রহে ব্যর্থ হন, অথবা নথি পেলেও তার বৈধতার শংসাপত্র না পান, সে ক্ষেত্রে পরবর্তী তারিখযুক্ত শংসাপত্র নথির বৈধতা প্রমাণ করতে সক্ষম হবে। এই কারণে নতুন আইন প্রণয়ন হওয়া পর্যন্ত মোবাইল পরিশেবা সংস্থাগুলিকে সাধারণ নির্দেশ দেওয়া জরুরি।
ওই দিন মহারাষ্ট্রের একটি মামলার শুনানিতে এই র𒆙ায় দিয়েছে শীর্ষ আদালত। ২০১৪ সালে মহারাষ্ট্রের জালনা কেন্দ্র থেকে শিব সেনা প্রার্থী অর্জুন পণ্ডিতরাও খোটকরের জয়লাভকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে মামলাটি বম্বে হাইকোর্টে দায়ের করেছিলেন পরাজিত কংগ্রেস প্রার্থী কৈলাস কিষাণরাও গোরান্তিয়াল। খোটকরের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট সময়সীমা অতিক্রম করে নির্বাচনের মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগ আনেন গোরান্তিয়াল।
২০১৬ সালে ꩲনির্বাচন কমিশনের কাছে ওই কেন্দ্রের নির্বাচনের ভিডিয়ো ক্লিপিং আনার নির্দেশ দেয় আদালত। বলা হয়, নথির সঙ্গে তার বৈধতার শংসসাপত্রও দাখিল করতে হবে। কিন্তু সেই শংসাপত্র না থাকায় তা আদালতে পেশ করতে ব্যর্থ হয় কমিশন।