এক জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে এদিন কেন্দ্রের কাছে বাল্য বিবাহ নিয়ে পদক্ষেপ প্রসঙ্গে তথ্য জানতে চাইল সুপ্রিম কো💮র্ট। ওই জনস্বার্থ মামলায় অভিযোগ তোলা হয়েছে, ‘প্রোহিবিশন অফ চাইল্ড ম্যারেজেস,২০০৬’ অ্যাক্টের আওতায় কোনও বাল্যবিবাহ রোধক অফিসার নিয়োগ করা হয়নি, এমন অভিযোগ তোলা হয়েছে। অভিযোগে এও বলা হয়েছে যে, অফিসার নিয়োগ না হওয়াতেই এখনও এই কুপ্রথা রোখা পুরোপুরি যায়নি। এর প্রেক্ষিতেই এদিন কেন্দ্রের কাছে তথ্য জানতে চেয়েছে কোর্ট।
‘সোসাইটি ফর এনলাইটমেন্ট অ্যান্ড ভলেন্টিয়ারি অ্যাকশন’ সংস্থার তরফে এই জনস্বার্থ মা꧟মলা দায়ের করা হয়েছে। এই মামলা ছিল প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে। সেই বেঞ্চেই কেন্দ্রীয় নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রককে নির্দেশ দেয়, যাতে সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল থেকে বাল্যবিবাহ নিয়ে তথ্য একত্রিত করে আপডেট ফাইল করা হয়। সেক্ষেত্রে বাল্য বিবাহ ঘিরে সাম্প্রতিক পরিস্থিতি ও ধরনের তথ্য তুলে ধরার কথা বলা হয়। উল্লেখ্য, প্রধানবিচারপতির নেতৃত্বাধীন এই বেঞ্চে ছিলেন বিচারপতি পিএস নরসিংহ ও জেপি পারদিওয়ালা। কোর্ট জানিয়েছে, বাল্য বিবাহ রুখতে ২০০৬ সালের আইন অনুযায়ী কেন্দ্র ঠিক কী কী পদক্ষেপ করেছে, তার সম্পূর্ণ তথ্য যেন পেশ করা হয় সুপ্রিম কোর্টে। এই মামলায় পরবর্তী শুনানি জুলাই মাসে হবে বলে জানানো হয়েছে। সলিসিটার জেনারেল মাধবী দিভান কেন্দ্রের তরফে এই মামলায় উপস্থিত হন। মাধবী দিভান জানান, এই ইস্যুতে সংসদের নজর রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। সংসদ এই মর্মেও ভাবনা চিন্তা করছে যে, সব ধর্মের নিরিখে বিবাহের বয়স ২১ বছর করা হবে কি না তা নিয়ে বিল পেশ করার পদক্ষেপও শুরু হয়েছে।𓆉 এই বিষয়ে স্ট্যান্ডিং কমিটির পদক্ষেপের কথাও কোর্টে জানিয়েছেন সলিসিটার জেনারেল।
( নববর্ষের স্পেশಌ্যাল সাজের আগে মুখে লাগꦕান এই ঘরোয়া পেস্ট! ত্বকের জেল্লা ফেটে পড়বে)
মাধবী দিভান জানিয়েছেন, ২০০৬ সালের আইনের নিরিখে প্রশাসন রাজ্যস্তরে বেশ কয়েকটি ব্যবস্থা নিচ্ছে। দিভান জানান, বাল্যবিবাহ রোধে ‘চাইল্ড ম্যারেজ প্রোহিবিꦫশন অফিসার’ নিয়োগের দায়িত্ব আপাতত রাজ্যের। এদিকে, জনস্বার্থ মামলাটিতে জানানো হয়েছে, সব রাজ্যে ওই অপিসার নিয়োগ হয়নি এমনটা নয়। তবে কিছু রাজ্যে তার দায়ভার দেওয়া হয়েছে বিডিওদের ও🦹পর।
এই খবরটি আপনি পড়ত♛ে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক