কর্মসংস্থানের জন্য তিনটি বিশেষ প্রকল্পের ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তিনি জানিয়েছেন, 'এমপ্লয়মেনꦛ্ট লিঙ্কড ইনসেনটিভ'-র (প্রধানমন্ত্রীর প্যাকেজ) আওতায় তিনটি প্রকল্প চালু করা হচ্ছে। সেগুলি হল - প্রথম স্কিম - ফার্স্ট টাইমারস, দ্বিতীয় স্কিম - উৎপাদন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান তৈরি এবং তৃতীয় স্কিম - কোম্পানিকে সহায়তা প্রদান। যে তিনটি প্রকল্পের অধীনে কর্মচারীকে সহায়তা প্রদান করা হবে। আর্থিক সাহায্য করা হবে কোম্পানিকে। ওই তিনটি প্রকল্পের অধীনে কী কী সুবিধা মিলবে, তা দেখে নিন।
প্রথমবার চাকরিতে ঢুকলেই ১ মাসের বেতন ঢুকবে PF-তে
যাঁরা প্রথমবার চাকরিতে ঢুকেಌছেন, তাঁদের এক মাসের বেতন দেওয়া হ🌄বে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, তিনটি কিস্তিতে ১৫,০০০ টাকা পর্যন্ত বেতন পাবেন ওই কর্মচারীরা। 'ডিরেক্ট বেনিফিট ট্রান্সফার'-র মাধ্যমে সেই টাকা প্রদান করা হবে। সেজন্য সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নাম এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনে (ইপিএফও) নথিভুক্ত থাকতে হবে বলে জানিয়েছেন সীতারামন।
চাকরির প্রথম ৪ বছরে মিলবে বিশেষ ইনসেনটিভ
উৎপাদন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানে জোর দিতে চাকরির প্রথম চার বছরে কর্মচারী এবং কোম্পানিকে ইনসেনটি🎉ভ প্রদান করা হবে। ইপিএফও কন্ট্রিবিউশনের ভিত্তꩲিতে সেই ইনসেনটিভ মিলবে।
কোম্পানিকে EPF-র টাকা ফেরানো
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, প্রত্যেক নয়া কর্মচারীর জন্য কোম্পানিকে ইপিএফে যে টাকা দিতে হয়, সেটা একাংশ ফিরিয়ে দেওয়া হবে (রিইম্বার্সমেন্ট করা হবে)। দু'বছরের জন্য সেই টাকা দেওয়া হবে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিকে। প্রতি মাসে ৩,০০০ টাকা দে🐎ওয়া হবে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।
চ্যালেঞ্জ নিয়েই ঐতিহাসিক বাজেট পেশ নির্মলার
মোদী ৩.০-র প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। যিনি একটানা সপ্তমবার বাজেট পেশ করে ইতিহাস গড়লেন। আর সেই ঐতিহাসিক বাজেটের গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। কারণ এরকম পরিস্থিতিতে প্রথমবার বাজেট পেশ করল মোদী সরকার। আগে যতবার বাজেট পেশ করেছে, ততবার লোকসভায় নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল বিজেไপির। এবার সেটা নেই। ফলে রাজনৈতিক বাস্তব এবং অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের ভারসাম্য রক্ষা করেই সীতারামনকে নিজের সপ্তম বাজেট পেশ করতে হল।
'২০৪৭-র মধ্যে বিকশিত ভারতের ভিত্তিপ্রস্তব স্থাপন এই বাজেটের'
মো♉দী ৩.০-র প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট নিয়ে 💯প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, ‘দেশের মানুষকে আমি বিভিন্ন গ্যারান্টি দিয়েছি। আর সেইসব গ্যারান্টিকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়াই হল আমাদের মিশন। অমৃতকালের জন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ বাজেট। আমাদের সরকারের আগামী পাঁচ বছরের দিক নির্দেশ করবে এই বাজেট। (২০৪৭ সালের মধ্যে) বিকশিত ভারত গড়ে তোলার যে স্বপ্ন আছে আমাদের, সেটার শক্তিশালী ভিত্তিপ্রস্তর হবে এবারের বাজেট।’