শামশাবাদে তরুণী পশু🎃 চিকিত্সককে গণধর্ষণের পরে পুড়িয়ে খুনের ঘটনায় কর্তব্যে গাফিলতির দায়ে সাসপেন্ড হলেন এক সাব-ইন্সপেক্টর-সহ তিন পুলিশকর্মী। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ নথিবদ্ধ করতে ঢিলেমির অভিযোগ উঠেছে।
সাইবারাবাদের পুলিশ ಌকমিশনার ভি সি সজ্জনার জানিয়েছেন, কর্তব্যে অবহেলা করার অভিযোগেই ওই তিন পুলিশকর্মীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করা হয়েছে। শনিবার রাতে কম﷽িশনারের দফতর থেকে প্রকাশিত বিবৃতি অনুযায়ী, বিভাগীয় তদন্তে জানা গিয়েছে যে ২৭ নভেম্বর রাতে তরুণী পশু চিকিত্সকের নিখোঁজ হওয়ার আবেদনের জেরে এফআইআর দায়ের করতে দেরি করেন অভিযুক্ত তিন পুলিশকর্মী।
কমিশনারের দফতর থেকে প﷽্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই ঘটনায় অনির্দিষ্টকালের জন্য সাসপেন্ড করা হয়েছে শামশাবাদ থানার সাব-ইন্সপেক্টর এম রবি কুমার এবং রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থানার দুই হেড কনস্টেবল পি বেণুগোপাল রেড্ডি ও এ সত্যনারায়ণ গৌড়কে।
আরও পড়ুন: মহিলা পশু চিকিত্সকের পরে হায়দরাবাদে উদ্ধার আরও এক মহিলার দগ্ধ দেহ
পুলিশ কমিশনার ভি সি সজ্জনার জানিয়েছেন, ‘সাইবারাবাদ পুলিশের🅘 সমস্ত আধিকারিককে এক্তিয়ার নির্বিচারে যে কোনও গুরুত্বপুর্ণ অভিযোগ থানায় নথিবদ্ধ করার জন্য আবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
শামশাবাদে ধর্ষিতা ও নিহত তরুণীর পরিবারের তরফে অভিযোগ জানানো হয়েছে যে, ২৭ নভেম্বর রাত ১১টা নাগাদ থানায় নিখোঁজের অভিযোগে এফআইআর দায়ের করতে গেলে উপস্থিত পুলিশকর্মীরা তত্পরতা দেখাতে গড়িমসি করেন। পাশাপাশি, পরিবারের সদস্যদের অস্বস্তিকর নানান প্রশ্নও করা হয় বলে অভিযোগ। এ ছাড়া অভিযোগ নেওয়ার 𒆙বিষয়ে দুই থানার মধ্যে ঠেলাঠেলির জেরেও সময় নষ্ট হয় বলে জানা গিয়েছে।
সময় নষ্ট হওয়ার ফলে শেষ বার তরুণীর ফোন পাওয়ার প্রায় দ♛েড় ঘণ্টা পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। তাঁর নিরাপত্তাহীনতার সুযোগ নিয়ে দুষ্কৃতীরা ওই তরুণীকে আক্রমণ করে বলে অভিযোগ 🌱জানিয়েছেন নিগৃহীতার স্বজনরা।