এবার কেন্দ্রীয় স🙈রকারের বিরুদ্ধে সরাসরি তোপ দাগলেন তৃণমূল কংগ্রেসের লোকসভার নেতা তথা সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ, মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে সর্বদলীয় বৈঠক ছিল। সেখানেই সরব হয়েছেন সুদীপবাবু। পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রাপ্য বকেয়া নিয়ে তিনি সরব হন। এই একই ইস্যুতে একাধিকবার অভিযোগ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার বকেয়া বিতর্ক বাংলাকে আর্থিকভাবে অবরুদ্ধ এবং অস্থির করে তোলার চেষ্টা চলছে বলে সেখানে অভিযোগ করল তৃণমূল কংগ্রেস। যা নিয়ে জোর𝔉 চর্চা শুরু হয়েছে।
আগামীকাল, বুধবার থেকে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরু হচ্ছে। তার আগে আজ, মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সরকারের আহ্বানে নয়াদিল্লিতে সর্বদলীয় বৈঠক হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সুদীপ বন্দ্য🃏োপাধ্যায়, ডেরেক ও’ব্রায়েন–সহ অন্যান্য সাংসদরা। এই বৈঠক চলাকালীনই বাংলার প্রাপ্য বকেয়ার প্রসঙ্গ তুলে ধরেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। আর কেন্দ্রীয় সরকারকে সরাসরি নিশানা করেন।
ঠিক কী বলেছেন সুদীপবাবু? আজ সর্বদলীয় বৈঠকে সুদীপ ব♓ন্দ্যোপাধ💖্যায় অভিযোগ করেন, ‘বাংলাকে আর্থিকভাবে অবরুদ্ধ করা এবং অস্থির করার চেষ্টা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে প্রতিহিংসার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। অথচ বাংলার প্রাপ্য বকেয়া আটকে রাখা হচ্ছে।’ সংসদের শীতকালীন অধিবেশন নিয়ে সুদীপ জানান, মূল্যবৃদ্ধি ও বেকারত্ব নিয়ে সংসদে আলোচনা চায় তৃণমূল কংগ্রেস। আর এইসব ইস্যুতে সংসদে যেন বি▨রোধীদের ব🌱লতে দেওয়া হয়।
আজ সর্বদলীয় বৈঠকে ৩০টিরও বেশি দল যোগ দিয়েছিল। সংসদে কোন কোন বিষয় তুলে ধরা হবে শীতকালীন অধিবেশনে সেটা নিয়েও বিশদ আলোচনা হয়। এই বৈঠকের নেতৃত্বে ছিলেন দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। রাজ্যসভার নেতা পীযূষ গোয়েল, সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশীও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।✃ নয়াদিল্লি গিয়েছেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার নয়াদিল্লি থেকে ফের রাজস্থান রওনা দেন বিশেষ বিমানে। বাংলার মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে সেখানে আজমেঢ় শরিফে যান তিনি। তার পর যান পুষ্করের ব্রহ্মা মন্দিরেও। সেখান থেকে আবার নয়াদিল্লি ফেরার কথা মমতার। তারপর দলীয় সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন।