বারো ℱঘণ্টার মধ্যে ফিরে আসলে টোল ট্যাক্স কি দিতে হবে না?
স🌺োশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভাইরাল মেসেজ ঘিরে এমনই একটি বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছিল। যদিও সেরকম কোনও নিয়ম চালু করা হয়নি বলে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় 📖সরকার। আগে যেমন টোল ট্যাক্স দিতে হত, এখনও সেভাবেই দিতে হবে বলে জানানো হয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকারের প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরোর (পিআইবি) তথ্য যাচাইকারী টুইটার অ্যাকাউন্টের তরফে বলা হয়েছে, ‘একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ভুয়ো দাবি করা হচ্ছে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকড়ি 💧নির্দেশ দিয়েছেন যে আপনি যদি যাত্রার (পড়ুন টোল ট্যাক্স দিয়ে যাওয়ার) ১২ ঘণ্টার মধ্যে ফিরে আসেন, তাহলে আপনার কোনও টাকা লাগবে না। কেন্দ্রীয় সড়ক মন্ত্রকের তরফে এরকম কোনও নির্দেশিকা জারি করা হয়নি।’ অর্থাৎ যাওয়ার সময় যেমন টোল ট্যাক্স দিতে হবে, ꦦফেরার সময়ও টোল ট্যাক্স দিতে হবে।
'টোলপ্লাজা উঠে যাবে'
সম্প্রতি গডকড়ি জানান, ছয় মাসের মধ্যে দেশে সব হাইওয়ে থেকে টোলপ্লাজার ব্যবস্থা উঠে যাবে। পরিবর্তে গাড়ির নম্বর প্লেট🧸ের থেকেই সরাসরি টোল কেটে নেওয়ার ব্যবস্থা থাকতে পারে বলে জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তাঁর মতে, টোলপ্লাজা দেশের অনেক সমস্যার কারণ। লম্বা লাইনে গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে। যানজট তৈরি হয়। তাই বিকল্প উপায় খোঁজা হচ্ছে। ‘সরকার দুটি বিকল্প পথ খুঁজছে। উপগ্রহভিত্তিক জিপিএস ব্যবস্থার কথা ভাবছে সরকার। তꦫাহলে গাড়ির মালিকের অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি টাকা কেটে নেওয়া হবে বা নম্বর প্লেট থেকে সরাসরি টাকা কেটে নেওয়া হবে, এমন বিকল্পের কথাও ভাবা হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: সমস্ত পুরনো গাড়িতে নতুন নম্বর প্লেট বসানো হবে, জানাল🌟েন গডকড়ি
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা স্যাটেলাইট ব্যবহার করে জিপিএস ব্যবহার করতে চাই ফাস্ট্যাগের বদলে। নয়া পদ্ধতি চালু করার প্রক্রিয়ায় আছি আমরা এবং এর ভিত্তিতে আমরা টোল নিতে চাই। নম্বর প্লেটেও প্রযুক্তি পাওয়া যায় এবং ভারতেও অন্যান্য আরও ভালো প্রযুক্তি পাওয়া যায়। আমরা নির্দিষ্ট প্রযুক্তি বেছে নেব। যদিও আমরা আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নিইনি। আমার দৃষ্টিতে নম্বর প্লেট প্রযুক্তিতে কোনও টোলপ্লাজা থাকবে না এবং একটি অতඣ্যাধুনিক কম্পিউটারাইজড ডিজিটাল সিস্টেম থাকবে, যার মাধ্যমে আমরা চালকদের স্বস্তি দিতে পারি। কোনও লাইন থাকবে না এবং মানুষ বড় স্বস্তি পাবে। ছয়🌳 মাসের মধ্যে আমি এটি করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করব। দেশের মানুষকে যানজটের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে এটি জরুরি।’