লবিতে গিয়ে বা বাইরে খাওয়ার পরিবর্তে রুম সার্ভিসকে প্রাধান্য দেওয়ার জন্য অতিথিদের ♔উৎসাহিত করতে হবে। নিয়মিত হোটেল পরিষ্কার করতে হবে। পরিষ্কার রাখতে হবে শৌচাগারও। নয়া বিধি জারি করে এরকম একাধিক নিয়ম বেঁধে দিল কেন্দ্র।
গত ৩০ মে কেন্দ্রের নির্দেশিকায় জানানো হয়েছিল, আগামী ৮ জুন থেকে কনটেনমেন্ট জোনের বাইরে খোলা যাবে হোটেল। সেজন্য অবশ্য যাবতীয় সಞতর্কতা অবলম্বন করতে হবে বলে জানিয়েছিল কেন্দ্র। স🎃েইমতো বৃহস্পতিবার হোটেলের জন্য নয়া নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।
তাতে জানানো হয়েছে, হোটেলের সমস্ত কর্মী এবং অতিথিদের বাধ্যতামূলকভাবে সর্বদা মাস্ক পরতে হবে। মাস্ক না পরলে হোটেলে ঢুকতে দেওয়া হবে না। বাড়তি হিসেবে হোটেলের কর্মীদের গ্লাভস পরা-সহ অন্যান্য সতর্কতা অবলম্বন🐭 করতে হবে। হোটেলের প্রবেশপথে থার্মাল স্ক্রিনিং করতে হবে। স্যানিটাইজার ডিসপেন্সারের বন্দোবস্ত করতে হবে। তবে অতিথি, হোটেলের কর্মী পৃথক গেট দিয়ে ঢোকা এবং বেরনোর বন্দো🌜বস্ত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ছ'ফুটের দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হোটেল চেক-ইনের সময় অতিথিদের ভ্রমণের ইতিহাস, শারীরিক অবস্থা-সহ তথ্য দিতে হবে। সেই তথ্যের সঙ্গে বাধ্যতামূলকভাবে পর🍬িচয়পত্র এবং সেলফ-ডিক্ল্যারܫেশন ফর্ম দিতে হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র।
পাশাপাশি, বাইরে গিয়ে খাওয়ার পরিবর্তে হোটেলের অতিথিদের রুম সার্ভিস নিয়ে উৎসাহিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বাইরে গিয়ে বসে খাওয়া যাবে না, খাবারের প্যাকেট নিয়ে নিজের ঘরে এসে খেতে পারবেন অতিথিরা। তবে অনলাইনে খাবার অর্ডার দেওয়া যাবে। সেক্ষে🌼ত্রে হোটেলে প্রবেশের আগে ফুড ডেলিভারি বয়ের থার্মাল স্ক্রিনিং করতে হবে। তিনি অবশ্য সরাসরি অতিথির হাতে খাবার দিতে পারবেন না। ফুড প্যাকেট অতিথির দরজার সামনে রেখে যেতে হবে। রুম সার্ভিসের ক্ষেত্রে ইন্টারকম বা ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে হবে। নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে রুম সার্ভিস দিতে হবে। একইসঙ্গে সংস্পর্শহীন লেনদেনের জন্য ডিজিটাল পেমেন্টের উপর জোর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্র।