স্ত্রীর সঙ্গে কিছুটা অস্বাভাবিক যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতেন এক ব্যক্তি।♎ এনিয়ে ওই ব্য়ক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল। তবে সুপ্রিম কোর্ট সোমবার ওই ব্যক্তির জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেছে। কারণ আদালত জানতে পেরে🌄ছে ওই মহিলা ও তার স্বামীর মধ্য়ে অর্থনৈতিক কিছু বোঝাপড়া হয়েছিল। তার ভিত্তিতেই উভয়ের মধ্য়ে এই ধরনের যৌন সম্পর্ক করা হত।
বিচারপতি এএস বোপান্না ও বিচারপতি পিভি সঞ্জয় কুমারের বেঞ্চ জানতে পারে যে ওই দুজনের মধ্যে একটা বিশেষ বোঝাপড়া ছিল। তার ভিত্তিতেই ꦕতারা এই কাজ করতেন। তবে আদালত অবশ্য এতে মান্যতা দিতেন না।
বার🦩 অ্য়ান্ড বেঞ্চের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে যে বিচারপতিদের বেঞ্চ জান♏তে পারে যে ওই দম্পতির মধ্যে একটা বোঝাপড়া ছিল। আর্থিক লেনদেন হত। তার ভিত্তিতেই তারা ওই সব কাজ করতেন।
সেই সঙ্গেই আদালতের তরফে বলা হয়েছে যে কোনও অপরাধী এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত তা নয়। এটা করতেন ওই মহিলার স্বামী। তবে বিচারপতিদের বেঞ্চ ওই স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও অত্যাচারের অভিযোগ মানতে চায়নি। তবে এর আগে ছত্তিশগড় আদালত ওই ব্যক্তির জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেনি। তার অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের আবেদন মানেনি। এরপরই ওই ব্যক্তি শীর্ষ আদালতে আবেদন করেন।&n🦩bsp;
তবে শীর্ষ আদালত জানতে পারে যে ওই স্বামী ও স্ত্রীর মধ্য়ে কিছু বোঝাপড়া ছিল। তাদের 𒈔মধ্য়ে আর্থিক লেনদেনও হত এর বিনিময়ে। তবে আপাতত ওই ব্যক্তির জামিনের আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছে। ওই স্বামী ও স্ত্রীর মধ্য়ে কিছু বোঝ👍াপড়া ও আর্থিক লেনদেন ছিল বলে জানতে পেরেছে সুপ্রিম কোর্ট।