অ্যান্♔টি সাবমেরিন ওয়ারফেয়ার গিয়ার ও তার সম্পর্কিত সামগ্রী, ভারতকে বিক্রি করায় সায় দিল আমেরিকা। মার্কিন সচিব অ্য়ান্টনি ব্লিনকেন এই বিক্রির বিষয়ে অনুমতি দিয়েছেন বলে খবর। অ্যান্টি সাবমেরিন ওয়ারফেয়ার গিয়ার ও তার সম্পর্কিত সামগ্রী মিলিয়ে এই বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম ক্রয়ে আনুমানিক খরচ পড়বে ৫২.৮ মি🐼লিয়ন মার্কিন ডলার। এই তথ্য জানিয়েছে, ওয়াশিংটনের ডিফেন্স সিকিউরিটি কোঅপারেশন এজেন্সি।
সদ্য মার্কিন সফরে গিয়ে সেদেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। রাজনাথ-লয়েড বৈঠকের পরই এই বিপুল পরিমাণ প্রতিরক্ষাসামগ্রী ভারতকে বিক্রিতে সায় দিয়েছে আমেরিকা। প্রসঙ্গত, পেন্টাগনের সঙ্গে দিল্লির সংযোগ আরও গভীর করতেই আমেরিকার সফরে গিয়েছিলেন রাজনাথ সিং।🐼 তাঁদের মধ্যে একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আলোচনায় উঠে আসে, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, শিল্প সহযোগিতা, আঞ্চলিক নিরাপত্তা, ইন্দো-প্যাসিফিক🍎 অঞ্চল ও নানান আন্তর্জাতিক বিষয়।
( Taliban: 'মহিলাদের ঢাকতে হবে মুখꦑ,পুরুষদের রা𒉰খতে হবে দাড়ি! আফগানিস্তানে তালিবানের নয়া 'নৈতিক' আইন)
( Modi Security: কিয়েভে পিস প♒ার্কꩵে বুলেট-রেজিসট্যান্ট শিল্ডের আচ্ছাদনে নরেন্দ্র মোদীকে কেন রেখেছিল SPG? নেপথ্যে কোন কারণ?)
এদিকে, ভারতে যে আমেরিকার তৈরি এমএইচ সিক্সটি আর হেলিকপ্টার রয়েছে, তার শক্তি বাড়িয়ে তুলতে আমেরিকা থেকে আসা ওই নয়া ▨অ্যান্টি সাবমেরিন ওয়ারফেয়ার গিয়ার ও তার সম্পর্কিত নানান সামগ্রী খুবই সহায়ꦆতা করবে। মার্চ মাসে, ভারত তার MH-60R হেলিকপ্টারগুলির প্রথম স্কোয়াড্রন তৈরি করেছিল। তখন এই হেলিকপ্টারের পর্যন্ত ছয়টি এসেছিল ভারতে। বাকি হেলিকপ্টার ২০২৫ সালের মধ্যে ভারতে চলে আসবে। ডিএসসিএ বলছে, প্রস্তাবিত বিক্রয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-ভারত কৌশলগত সম্পর্ককে শক্তিশালী করতে এবং একটি প্রধান প্রতিরক্ষা অংশীদারের নিরাপত্তার উন্নতিতে সহায়তা করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশনীতি এবং জাতীয় নিরাপত্তার উদ্দেশ্যকে সমর্থন করবে। বলা হয়েছে, এগুলি ইন্দো পেসিফিক ও দক্ষিণ এশিয়ায় রাজনৈতিক স্থিরতা, শান্তি রক্ষার্থে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এদিকে, সদ্য শুক্রবারই রাজনাথ সিং ও লয়েড অস্টিনের বৈঠক হয়। সেখানে প্রতিরক্ষা বিষয়ে স্বাক্ষরিত হয়েছে গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি।