কে সন্দীপ কুমার
সরকারি তথ্য় বলছে প্রয়াগরাজের জনসংখ্যার অর্ধেক সংখ্যক মানুষ সরকারি বিনাপয়সার রেশনের উপর🌌 নির্ভরশীল। ওই জেলায় অন্তত হাজার খানেক রেশন দোকান রয়েছে। মোট কার্ড আছে ১০.৬০ লাখ গ্রাহকের। তার মধ্য়ে অন্ত্যোদয় যোজনার কার্ডও রয়েছে। এই কার্ডে ৪৪.০৬ লাখ গ্রাহকের কাছে রেশন দেওয়া যায়। উত্তরপ্রদেশের ২০২২ সালের রিপোর্ট বলছে সব মিলিয়ে ৭৬ লাখ মানুষ বাস করেন ওই জেলায়।
সরকারি তথ্য় ဣঅꦑনুসারে জানা গিয়েছে, প্রয়াগরাজের অর্ধেকের বেশি মানুষ সরকারি বিনামূল্যে রেশনের উপর নির্ভরশীল। সরকারি পরিসংখ্য়ান অনুসারে জানা গিয়েছে, জেলাতে ১০০০ এরও বেশি সরকারি রেশন দোকান রয়েছে। ১০,৬০ লাখ গ্রাহক রয়েছেন। এর মধ্যে অন্তদ্যয় যোজনার কার্ডও রয়েছে।
এদিকে রেশন কার্ডে গোটা পরিবার মিলিয়ে একটা করে ইউনিট বলে উল্লেখ করা হয়। সেক্ষেত্রে মোট ৪৪.০৬ ✱লাখ ইউনিট রয়েছে। ১০,৬০,৩৪৩ কার্ড রয়েছে। আর ২০২২ সালের উত্তরপ্রদেশের ভোটের সময় জেলা নির্বাচন দফতর একটি তালিকা প্রকাশ করেছিল। তাতে দেখা গিয়েছিল জনসংখ্যা রয়েছ⛦ে ৭৬ লাখ।
সেটা তুলনা করলে দেখা যাচ্ছে গোটা জেলায় অন্তত অর্ধেক মানুষ সরকারি ফ্রি রেশনের উপর নির্ꦗভরশীল। তবে তার থেকে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল তাঁদের অনেকেরই বড় অট্টালিকা রয়েছে। আয়করও জমা দেন তাঁরা। তবুও ফ্রি রেশনে পেট চলে তাঁদের। যোগীরাজ্যের এই ছবিটা সামনে এসেছে এবার।
প্রয়াগরাজের জেলা সরবরাহ আধিকারিক কানোয়ার দীনেশ বাহাদুর সিং জানিয়েছেন, সব মিলিয়ে ৪৪.০৬ লাখ ইউনিট রেশন দেওয়া হয়। জে☂লাতে রেশন কার্ড রয়েছ✨ে ১০,৬০,৩৪৩ রেশন কার্ড রয়েছে।
১০.৬০ লাখ রেশন কার্ডের মধ্যে দু ধরনের কার্ড রয়েছে। অন্তোদ্যয় কার্ডে ৩৫ কেজি রেশন মেলে। তার মধ্যে ২০ কেজি চাল ও ১৫ কেজি গম। আর হাউসহোল্ড রেশন কার্ডে ৩ কেজি চাল ও ২ কেজি গম মেলে। তবে সূত্রের খবর, কিছু রেশন কার্ড সারেন্ডার না করলে নতুন করে আর কার্ড ইস্যু করা হবে না বলেই খবর।&🦩nbsp;