থাইল্যান্ড সফরে কেন্দ্রীয় বিদেশমন্ত্রী এস জয়ꦺশঙ্কর। সেখানে গিয়ে তিনি জানালেন তাঁর কাছে সর্বকালের সেরা কূটনীতিবিদ হলেন ভগবান বীর হনুমান। কিন্তু কেন বীর হনুমানকে সর্বকালের সেরা কূটনীতিবিদ হিসাবে উল্লেখ করলেন বিদেশমন্ত্রী তার ব্যাখাও তিনি দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, ভগমান হনুমান এমন একটা দেশে গিয়েছিলেন যার সম্পর্🅘কে তাঁর কাছে আগে থেকে কোনও তথ্য ছিল না। এরপর তিনি সীতাকে খুঁজে বের করেন। …
ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, আপℱনারা যদি আমায় প্রশ্ন করেন যে কাকে আমি সেরা কূটনীতিবিদ হিসাবে গণ্য করি? আমার উত্তর একটাই হবে লর্ড হনুমান। যে দেশে তিনি গিয়েছিলেন তার সম্পর্কে তিনি কিছুই জানতেন না। এরপর গোপন সূত্রে তিনি সীতাকে খুঁজে বের করেন…ঠিক কী বলেছেন জয়শঙ্কর সেটা নীচের ভিডিয়োতে দেখে নিন।
মূলত রামায়ণের কাহিনিকে বর্ণনা করেছেন তিনি। সেই সঙ্গেই সর্বকালের সেরা কূটনীতিবিদ হিসাবে রামভক্🌺ত হনুমানের প্রসঙ্গ এনেছেন। Asean-Indian বিদেশমন্ত্রীদের মিটিংয়ে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। বুধবার থেকে তাঁর এই সফর শুরু হয়েছে। সেই কর্মসূচির নানা দিক তিনি টুইটের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন।
অন্যদিকে বিদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁকে মহান দূরদৃষ্টিসম্পন্ন বলে তিনি উল্লেখ করেছেন। জয়শঙ্কর বলেন, প্রꦺধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উল্লেখযোগ্য দিকগুলি হল তিনি একেবারে তৃণমূলস্তরে থাকা মানুষের পালসটা খুব ভালো করে বোঝেন। এরপর সেগুলি তিনি তাঁর পলিসির মাধ্যমে তুলে আনেন। ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুসারে এমনটাই জানা গিয়েছে।
জয়শঙ্কর বলেন, মোদীর মতো কাউকে প্রধানಌমন্ত্রী হিসাবে পাওয়া এটা আমাদের দেশের বিরাট ভাগ্যের ব্যাপার। তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রী আর আমি তাঁর মন্ত্রিসভার একজন সদস্য় এই জন্য় আমি এই কথা বলছি এমনটা নয়। বাস্তবিকই তিনি দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ও মাটিতে পা রেখে চলেন। এই ধরনের মানুষ জীবনে একবারই আসেন। আমাদের কাছে এটা শুধু একটা সম্পর্কের ব্যাপার নয়,এটা আসলে সংস্কার ও তার সঙ্গে জড়িয়ে থাকা দেশের পরিবর্তনের𒀰 বিষয়। …তিনি জানিয়েছেন, ২০১৪ সালের পর থেকে আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা বিষয়ক সম্পর্ক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক সবগুলিই বৃদ্ধি পেয়েছে।
জাকার্তার পরে এস জয়শঙ্কর ব্যাঙ্ককেཧ যাবেন। তিনি দ্বাদশতম বিদেশমন্ত্রীদের মিটিংয়ে অংশ নেবেন। মেকং-গঙ্গা কো অপারেশন মেকানিজমের বৈঠক আছে। সেখানে অংশ নেবেন তিনি।