অবশেষে করোনামুক্ত হল উহানের হাসপাতাল। শহরে নতুꦜন সংক্রমণের কোনও খববর নেই। রবিবার 🌠এই ঘোষণা করল চিন।
২০১৯ সালের শেষে চিনের হুবেই প্রদেশের এই উহান শহর থেকেই ছড়িয়ে পড়ে নোভেল করোনাভাইরা👍স সংক্রমণ। ক্রমশ গোটা বিশ্ব Covid-19 এর প্রকোপে পড়ে। সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন সারাবিশ্বে ২৮ কোটির বেশি মানুষ, মারা গ🃏িয়েছেন প্রায় ২ লাখ।
এ দিন বেজিংয়ে চিনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের মুখপাচত্র মি ফেং জানিয়েছেন, ’২৬ এপ্রিল পর্যন্ত উহানে নতুন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা শূন্য। সারা দেশের স্বাস্থ্যকর্মী ও উহান কর্তৃপক্ষের প্রচেষ্টায় এই সাফল্য এ🐠সেছে।’
জানা গিয়েছে, উহানে শেষ করোনা আক্রান্ত সুস্থ হয়েছেন গত♛ শুক্রবার। তার জেরেই সংক্রমণমুক্ত হয়🦩েছে শহর, দাবি মি ফেংয়ের।
তবে এর পরেও এই শহরে করোনাভাইরাসের ২০ জন নীরব বাহকের সন্ধান মিলেছে। মেডিক্যাল নজরদারিতে রয়েছেন ৫৩৫ জন সন্দেহভাজন। তবে ১.১ কোটি জনসংখ্যার শহরে সেই পরিসংখ্যান যথেষ্ট নগণ্য বলে মনে করছে উহান প্রশাসন🙈꧒।
সংক্রমণ রোধের উদ্দেশে গত ২৩ জানুয়ারি থেকে ৭৬ দিন লকডꦚাউন🌱ের কবলে ছিল উহান।
চলতিꦐ মাসের গোড়ায় চিন সরকার প্রকাশিত সংশোধিত করোনা তালি🔥কা অনুযায়ী, শহরে করোনা আক্রান্তের মোট সংখ্যা ছিল ৫০,৩৩৩। মারা গিয়েছেন মোট ৩,৮৬৯ জন।
করোনার আতুরঘর হিসেবে পরিচিত উহান জীবাণুমুক্ত হওয়ার পরে এবার চিন প্রশাসনের নজর রয়েছে বহিরাগত আক্রান্তদের উপরে। শনিবার চিনে নতুন ১১ জন Covid-19 রোগীর খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৫ 𝔍জন ভিনদেশ থেকে সফর সেরে ফিরেছেন। তবে এখনও পর্যন্ত সংক্রমণে কোনও মৃত্যুর খবর মেলেনি।
তবে চিনের স্বাস্থ্য দফতরের নজরে সংক্রমণের নতুন নিশানা হিসেবে উঠে এসেছে রাজধানী বেজিংয়ের নাম। রবিবার উন্নততর জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার উদ্দেশে নয়া নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে বেজিং প্রশাসন। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে কঠিন শাস্তির বিধান রয়েছে নয়া🧜 নির্দেশিকায়।