করো꧒নার জন্য রঞ্জি ট্রফির জন্য এ বার একেবারে আলাদা নিয়ম তৈরি করল বিসিসিআই। বোর্ডের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, প্রতিটি স্কোয়াডে প্লেয়ার এবং সাপোর্ট মিলিয়ে ৩০ জনকে রাখতেই হবে। এর অন্যথা হবে না। করোনার কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিসিআই। পালন করতে হবে করোনার সমস্ত বিধি নিষেধ।
কোভিডের জন্য গত বছর রঞ্জি ট্রফি আয়োজন করাই সম্ভব হয়নি। এ বার তাই কোভিডবিধি মেনেই রঞ্জি আয়োজন করবে বলে জানিয়ে দিয়েছে বিসিসিআই। প্রত্যেক স্কোয়াডে ২০ জন করে ক্রিকেটার এবং ১০ জন করে সাপোর্ট স্টাফ রাখতে হবে। প্রত্যেক দলের সঙ্গে একজন ডাক্তার থাকা বাধ্যতামূলক। যিনি কোভিড সংক্রান্ত পুরো বিষয় দেখভাল করবেন। টুর্নামেন্ট চলাকালীন পাবলিক বাস, ট্রেন বা প্রাইভেট ট্যাক্সিতে যাতায়াত করতে পারবেন না টিমের কোনও সদস্য। একই সঙ্গে ছ'দিনের কোয়ারান্টিনও বাধ্যতামূলক🐷।
৫ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে রঞ্জি ট্রফি। চলবে এপ্রিলের শেষ পর্যন্ত। টুর্নামেন্ট চলাকালীন নিয়ম মেনে জৈব সুরক্ষা বলয়ে থাকতে হবে ক্রিকেটার, সাপোর্ট স্টাফদের। আর জৈব সুরক্ষা বলয়ে প্রবেশের আগে ৬ দিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে সবাইকে। ১২-২৪ ঘণ্🐲টার মধ্যে হবে আরটি-পিসিআর টেস্ট। কারও করোনা হলে তাঁকে আইসোলেশনে রাখা হবে। ১০ দিনের আইসোলেশনে থাকার সময়ে ২৪ ঘণ্টা অন্তর আরটি-পিসিআর টেস্ট করতে হব🍰ে। আর শেষ দিনের আরটি-পিসিআর টেস্টের রেজাল্টের রিপোর্ট নেগেটিভ আসার পরেই ফের দলের সঙ্গে যোগ দেওয়া যাবে।।
খুব জরুরি প্রয়োজন না থাকলে জৈব সুরক্ষা বলয় ভাঙতে পারবেন না রঞ্জির কোন সদস্যই। আর একান্তই জৈব সুরক্ষা বলয়ের বাইরে বের হতে হলে পিপিই কিট পরা বাধ্যতামূলক। টুর্নামেন্ট চলাকালীন কোনও ক্রিকেট চোট পেলে স্পেশাল করিডর দিয়ে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। এক্ষেত্রেও ক্রিকেটারদের পিপিই কিট, মাস্ক এবং গ্লাভস পরা বাধ্যতামূলক। এরই সঙ্গে বিসিসিআই জানিয়ে দিয়েছে, প্রথম একাদশে থাকা ক্রিকেটাররা ম্যাচ ফি-র ১০০ শতাংশই পাবেন। বাকি ৯ ক্রিকেটারকে ম্যাচ ফি-র ৫০ শতাংশ অর্থ দেওয়া হবে🌺।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।