ঐতিহ্যশালী সব ফুটবল ক্লাবই নিজেদের অফিসিয়াল মার্চেন্ডাইজ বিক্রি করে সমর্থকদের মধ্যে। নতুন মরশুমের জার্সি, প্যান্ট, বুট থেকে শুরু করে অতীতের স্মৃতি উসকে দেওয়া কিটসও পাওয়া যায় ক্লাবের অফি🅰সিয়াল স্টোরে।
ঐতিহ্যের নিরিখে কলকাতার দুই প্রধান মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গলও পিছিয়ে নেই কোনও অংশে। সারা বিশ্বে দুই ক্লাবের কোটি কোটি সমর্থক রয়েছেন। ময়দান তাঁবু থেকে ক্লাবের মার্চেন্ডাইজও স𓆉ংগ্রহ করতে পারেন সমর্থকরা।
মোহনবাগান ক'দিন আগেই জানিয়ে দিয়েছে, ক্লাব খুললেই তারা চ্যাম্পিয়নশিপ মার্চেন্ডাইজ বিক্রি শুরু করবে সমর্থকদের। এবার ইস্টবেꦇঙ্গলও জানিয়ে দিল, তারাও সমর্থকদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করতে চলেছে। যদিও এক্ষেত্রে মার্চেন্ডাইজের সঙ্গে পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় দু'টি সামগ্রীর কথাই আলাদা করে উল্লেখ করেছে লাল-হলুদ শিবির।
ইস্টবেঙ্গলের তরফে জানানো হয়েছে, ক্লাবের লোগো লাগানো ফেস মাস্ক তারা বিনামূল্যে বিতরণ করবে সমর্থকদের মধ্যে। লাল-হলুদের এক শীর্ষ কর্তা জানান, তাঁরা দেড় লক্ষ ফেস ꦺমাস্কের অর্ডার দিয়েছেন। সেই সঙ্গে ন্যায্য মূল্যে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিক্রি করা হবে ক্লাব তাঁবু থেকে, যার প্যাকেট বা বোতলের গায়ে লাগানো থাকবে ক্লাবের শতবর্ষ উদযাপনের বিশেষ লোগো। এই স্যানিটাইজার যে দামে প্রস্তুতকারক সংস্থার কাছ থেকে কিনবে ইস্টবেঙ্গল, সমর্থকদের মধ্যে বিক্রি করা হবে সেই দামেই। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে কোনও বাণিজ্যিক স্বার্থ থাকছে না ক্লাবের। শুধু করোনা মহামারির সংকটময় সময়ে সমর্থকদের সুরক্ষার দিকে নজর দিতেই তাদের এই প্রয়াস।
বলা বাহুল্য, মহামারির সময়ে সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে🐠 মাস্ক ও স্যানিটাইজার মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গে পরিণত হয়েছে। অদূর ভবিষ্যতেও ছবিটা যে বদলাবে না, তা বুঝে নিতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। অবশ্য ইস্টবেঙ্গলের ফ্যানস ক্লাবগুলি ইতিমধ্যেই ক্লাবের লোগো লাগানো ফেস মাস্ক বিলি করছে জায়গায় জায়গায়।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।