কোপা আমেরিকায় নিজেদের প্রথম ম্যাচে চিলির মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্তিনা। কিন্তু অ𝓡্যালেক্সিস স্যাঞ্চেজহীন চিলিকে পরাস্ত করতে ব্যর্থ হল আলবিসেলেস্তে। তবে চꦏোখ ধাঁধানো ফ্রি-কক থেকে ফের দর্শকদের মুগ্ধ করলেন আর্জেন্তাইন অধিনায়ক লিওনেল মেসি।
ম্যাচের ৩২ মিনিটের মাথায় চিলির গোলের কাছাকাছি জায়গায় ফ্রি-কিক পায় আর্জেন্তিনা। মেসির বিপক্ষে গোলের সামান্য আশেপাশেও ফ্রি-কিক প্রদান করা সবসময় ঝুঁকিপূর্ণ। আবারও সেই ঘটনার প্রমাণ পেল ꧙চিলি দল। নিঁখুত ফ্রি-কিকে একসময়ের সতীর্থ ক্লদিও ব্র্যাভোকে পরাস্ত করলেন ‘এলএমটেন’। অনেকটা বাঁচিয়েও শেষরক্ষা করতে পারলেন না ব্র্যাভো।
যদিও এদুয়ার্দ ভার্গাসের গোলে ম্যাচ জিততে ব্যর্থ হন মেসি, তবে গোল করার সঙ্গে সঙ্গে আরেক নজির গড়লেন আর্জেন্তাইন তারকা। আর্জেন্তিনার হয়ে প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে গ্যাব্রিয়াল বাতিস্তুতাকে টপকে সর্বোচ্চ গোলদাতা (৩৯) হলেন মেসি। পাশপাশি ফ্রি-কিক থেকে নিজের কেরিয়ারের ৫৭ নম্ব💃র গোল করে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোকেও টপকে গেলেন মেসি।
রোনাল্ডো নিজের কেরিয়ারে মোট ৫৬টি (রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে ৩২, ম্যাঞ্চস্টার ইউনাইটেডের হয়ে ১৩, জুভেন্তাসের হয়ে একটি এবং পর্তুগালের হয়ে ১০টি) সরাসরি ফ্রি-কিক থেকে গোল করেছেন। দুꦛই মহাতারকা কিছু সময় একই জায়গায় আটকে থাকলেও ৫৭ নম্বর (বার্সেলোনা হয়ে ৫০টি ও আর্জেন্তিনার হয়ে সাতটি) গোলটি করে এগিয়ে গেলেন মেসি।
তবে সর্বকালীন প্রথম দশে প্রবেশ করতে এখনও দুই গোল করতে হবে মেসিকে। পাশাপাশি ফ্রি-কিক থেকে গোল করার ব্যাপারে সর্বকালীন আর্জেন্তাইন রেকর্ড থেকেও পাঁচ গোল পিছিয়ে মেসি। দিয়েগো মারাদোনা নিজের কেরিয়ারে মোট ৬২টি গোল করে মেসির সামনে রয়েছেন। তবে ফ্রি-কিক থেকে গোল করার শতাংশের বিষয়ে অনেকটাই এগিয়ে ‘ফুটবলের রাজপুত্র’। তিনি তাঁর মোট ৩৫৩ গোলের শতকরা ১৭ ভাগই করেন 🅰ফ্রি-কিক থেকে। সেখানে মেসির মোট ৭৪৫টি গোলের বিচারে ফ্রি-কিক থেকে গোলের পরিমাণ শতকরা ৭.৬ শতাংশ।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।