সন্তোষ ট্রফিতে ঘুরে দাঁড়াল বাংলা। কেরলের কাছে হারের ধাক্কা কাটিয়ে উঠল রঞ্জন ভট্টাচার্যের ছেলেরা। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে শুক্রবার মেঘালয়কে ৪-৩ ব্যবধানে হারিয়ে সন্তোষ ট্রফিতে সেমিফাই🌳নালের আশা টিকিয়ে রাখল বাংলা। এ দিন জোড়া গোল করলেন ফারদিন আলি মোল্লা এবং মহীতোষ রায়। ম্যাচের পর বাংলার কোচ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন,‘সব কৃতিত্ব ছেলেদের। আমার কোনও কৃতিত্ব নেই। হ্যাঁ, ছোটখাটো ভুল হয়েছে। কিন্তু ওরা ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আইএফএ এবং সচিব জয়দীপ মুখোপাধ্যায় আমাদের পাশে যে ভাবে দাঁড়িয়েছে তাতে কোনও প্রশংসাই যথেষ্ট নয়। ছেলেদের বলেছিলাম, এর পরেও যদি জিততে না পারিস তা হলে জার্সি-প্যান্ট গঙ্গায় ফেলে দে। তবে রাজস্থান ম্যাচও কঠিন হবে। একটা ম্যাচ হেরে ঘুরে দাঁড়ানো কঠিন কাজ।’
কোচের এই কথাতেই চাঙ্গা হয়ে উঠেছিল বাংলা দল। এ দিন প্রথম থেকেই বিপক্ষকে চাপে রেখেছিল বাংলা। সাত মিনিটে দিলীপ ওঁরাওয়ের শট পোস্টের পাস দিয়ে বেরিয়ে যায়। ন’মিনিটে সুযোগ নষ্ট করেন ফারদিনও। ম্যাচের ২৩ মিনিটে প্রথমে গোলের মুখ খোলে বাংলা। ২৩ মিনিটে এগিয়ে যায় বাংলা দল। দিলীপের ভাসানো বল থেকে ভলি মেরে গোল করেন ফারদিন। তবে ৪০ মিনিটে সমতা ফেরায় মেঘালয়🔯। গোল করেন সাংতি জনাই। এর꧙ দু’মিনিটের মধ্যে আবার এগিয়ে যায় বাংলা। মেঘালয়ের বক্সে ফাউল করা হয় দিলীপকে। পেনাল্টি থেকে বাংলাকে এগিয়ে দেন ফারদিন।
বিরতির পরেই সমতা ফেরায় মেঘালয়। বাংলার ডিফেন্ডারদের ভুলে গোল করেন শানো তারিয়াং। আবার তিন মিনিটের মধ্যে এগিয়ে যায় বাংলা। অ্যাক্রোব্যাটিক শটে গোল করেন মহীতোষ। বাংলা শিবিরকে ফের হতাশ করে সমতা ফেরান মেঘালয়ের শানো। এরপরে ম্যাচের ৬৯ মিনিটেܫ ফের গোল করে বাংলা দলকে এগিয়ে দেন মহীতোষ।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।