ট্রফি জয়ের নিরিখে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স যদি আ🍷ইপিএলের সব থেকে সফল দল হয়, তবে ধারাবাহিকতায় চেন্নাই সুপার কিংসের ধারেকাছে নেই আর কেউ। চারবার চ্যাম্পিয়ন হওয়া ছাড়াও আরও পাঁচবার সিএসকে আইপিএলে রানার্স হয়েছে।
সুতরাং, নির্বাসনের ২টি মরশুম বাদ দিয়ে ১৩টি মরশ෴ুমের মধ্যে চেন্নাই ফাইনালে উঠেছে মোট ৯ বার। প্লে-অফে পৌঁছেছে আরও ২ বার। এই নিয়ে মাত্র দু'বার চেন্নাই শেষ চারের যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি।
এতদিন ২০২০ আইপিএলꦜই ছিল টুর্নামেন্টের ইতিহাসে চেন্নাইয়ের সব থেকে খারাপ মরশুম। এবার ব্যর্থতার সেই নজিরকেও ছাপিয়ে গেলেন মহেন্দ্র সিং ধোনিরা। কেননা এবছরই সব থেকে বেশি ম্যাচে পরাজিত হয় চেন্নাই।
আরও পড়ুন:-ꩲ LSG vs RR: ব্যাটসম্যানের সঙ্গে লুকোচুরি, আম্পায়ারের আড়াল থেকে 'বোলিং' অশ্বিনের
চলতি আইপিএলের ১৩টি ম্যাচের মধ্যে চেন্নাই হেরেছে ৯টি ম্যাচে। এর আগে কোনও মরশুমে চে🌳ন্নাই ৯টি ম্যাচে হারেনি। ২০২০ সালে তারা ৮টি ম্যাচে পরাজিত হয়। ২০১২ সালে ৭টি ম্যাচে হারার পাশাপাশি চেন্নাইের ১টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়।
নির্বাসনের ২টি মরশুম বাদ দিয়ে আইপিএলের ১৩টি মরশুমের লিগ পর্বে চেন্নাই সুপার কিংসের সার্বিক পারফর্ম্যান্স:-
২০০৮: ১৪ ম্যাচে ৮টি জয় ও ৬টি হার (১৬ পয়েন্ট)।
২০০৯: ১৪ ম্যাচে ৮টি জয়, ৫টি হার ও ১টি ম্যাচ পরিত্যক্ত (১৭ পয়েন্ট)।
২০১০: ১৪ ম্যাচে ৭টি জয় ও ৭টি হার (১৪ পয়েন্ট)।
২০১১: ১৪ ম্যাচে ৯টি জয় ও ৫টি হার (১৮ পয়েন্ট)।
২০১২: ১৬ ম্যাচে ৮টি জয়, ৭টি হার ও ১টি ম্যাচ পরিত্যক্ত (১৭ পয়েন্ট)।
২০১৩: ১৬ ম্যাচে ১১টি জয় ও ৫টি হার (২২ পয়েন্ট)।
২০১৪: ১৪ ম্যাচে ৯টি জয় ও ৫টি হার (১৮ পয়েন্ট)।
২০১৫: ১৪ ম্যাচে ৯টি জয় ও ৫টি হার (১৮ পয়েন্ট)।
২০১৬: নির্বাসিত।
২০১৭: নির্বাসিত।
২০১৮: ১৪ ম্যাচে ৯টি জয় ও ৫টি হার (১৮ পয়েন্ট)।
২০১৯: ১৪ ম্যাচে ৯টি জয় ও ৫টি হার (১৮ পয়েন্ট)।
২০২০: ১৪ ম্যাচে ৬টি জয় ও ৮টি হার (১২ পয়েন্ট)।
২০২১: ১৪ ম্যাচে ৯টি জয় ও ৫টি হার (১৮ পয়েন্ট)।
২০২২: ১৩ ম্যাচে ৪টি জয় ও ৯টি হার (৮ পয়েন্ট)।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।