এমনটা নয় যে, টি-২০ ক্রিকেটে ৫ ওভারে ৫১ রান তুলে ম্যাচ জেতা নিতান্ত কঠিন। তাও আবার ৭ উইকেট হাতে থাকলে স্লগ ওভারে ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলবে সব দলই। বিশেষ করে আইপিএলে এমন পরিস্থিতি থেকে ব্যাটিং দলকে ম্যাচ জিততে দেখা গিয়েছে বহুবার। তবে ইডেনে গুজরাট টাইট💝ানসের কাছে পরিস্থিতি সহজ ছিল না মোটেও।
কেকেআরের ৭ উইকেটে ১৭৯ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে গুজরাট টাইটানস ১৫ ওভারে ৩ উইকেটের বিনিময়ে ১২৯ রা⛦ন তোলে। ডেভিড মিলার ও বিজয় শঙ্কর ক্রিজে অপরাজিত ছিলেন। সেই পরিস্থিতিতে রীতিমতো চাপে দেখাচ্ছিল টাইটানসকে। থমথমে ছিল গুজরাটের ডাগ-আউট।
এমন সময়ে একটা উইকেট ফেলতে পারলে ম্যাচের ছবি বদলে যেতে বিশেষ সময় লাগত না। সুযোগ তৈরিও করে ফেলেন আন্দ্রে রাসেল। তবে সুয়াশ শর্মার ভুলে সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি কলকাতা। চাপ কাটাতেই ১৫.১ ওভারে রাসেলের বলে বড় শট নেওয়ার চেষ্টা করেন ডেভিড মিলার। তবে মাঝ-ব্যাটে শট নিতে পারেননি তিনি। বল ব্যাটে ঠিক মতো কানেক্ট না হওয়ায় 🐲সোজা গগনে উঠে যায়। সুয়াশ শর্মা বলের নীচে থাকলেও ক্যাচ ধরতে পারেননি। ফলে জীবনদান পান মিলার।
উইকেট পড়লে চাপ বাড়বে বুঝেই সেই যে ব্যাট চালাতে শুরু করেন বিজয় শঙ্কর, তড়িঘড়ি ম্যাচ শেষ না করে থামেননি তিনি। মিলারের ক্যাচ মꦬিস হওয়া যে কলকাতার হারের অন্যতম একটি কারণ, তা অস্বীকার করা যাবে না মোটেও।
আরও পড়ুন:- KKR vs GT: কালবৈশাখী নয়, বিজয় ঝড়ে তছনছ কে𒆙কেআরের সাজানো বাগান, ঘরের মা𝔍ঠে হার কলকাতার
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।