অলিম্পিক্সে প্রত্যাশার ধারেকাছেও পৌঁছাতে পারেনি ভꦯারতীয় শুটিং দল। এখনও পর্যন্ত হতাশা ছাড়া কিছু মেলেনি। সেজন্য পুরো কোচিং স্টাফ এবং সাপোর্ট স্টাফদের ছেঁটে ফেলার ইঙ্গিত দিল জাতীয় রাইফেল অ্যাসোসিয়েশন (এনআইএআই)।
মঙ্গলবার জাতীয় রাইফেল অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি রনিন্দর সি💜ং বলেন, ‘হ্যাঁ, একেবারেই, প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফরম্যান্স হয়নি। আমি পুরো কোচিং স্টাফ এবং সাপোর্ট স্টাফদের ঢেলে সাজানোর বিষয়ে বলেছি। কারণ আমার মনে হচ্ছে যে এরকম বড় প্রতিযো꧋গিতার জন্য শুটারদের তৈরি করার ক্ষেত্রে কোথাও খামতি থেকে যাচ্ছে। প্রতিভা আছে। সেটার প্রমাণও পেয়েছি আমরা।’
(টোকিয়ো অলিম্পিক্স ২০২০-এর যাবতীয় খবর, আপডেটের জন্য চোখ রাখুন -- এখানে)
অলিম্পিক্সের ইতিহাসে টোকিয়োয় ভারতের সবথেকে বড় শুটিং দল গিয়েছে। তাতে ১৫ জন আছেন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত একটাও পদক জিততে পারেনি ভারত। এমনকী সৌরভ চৌধুরী ছাড়া কোনও শুটারই ফাইনালে উঠতে পারেনি। ১০ মিটার এয়ার পিস্তলের পুরুষ বিভাগে সপ্তম হয়েছেন তিনি। এমনকী পদকের ধারেকাছে যেতে🅘ও পারেননি কেউ। মঙ্গলবারই ১০ মিটার এয়ার পিস্তলের মিক্সড ইভেন্টের বাছাই-পর্বের দ্বিতীয় পর্যায়ে সপ্তম স্থানে শেষ করে পদকের দৌড় থেকে ছিটকে যান সৌরভ চৌধুরী এবং মনু ভাকের। প্রথম রাউন্ডে ৬০০-র মধ্যে ৫৮৬ পয়েন্ট যায় ভারতীয় জুটির দখলে। কিন্তু দ্বিতীয় রাউন্ডে ৪০০-এর মধ্যে ৩৮০ পয়েন্ট করে ছিটকে যান সৌরভ এবং মনু। বিশেষত মনু নিজের সেরা পারফরম্যান্স তো দূরের কথা, মাঝারি মানের ফর্মেও ছিলেন না। সেই বিভাগেই অভিষেক ব🦩র্মা এবং যশস্বীনি দেশওয়াল তো প্রথম রাউন্ডের গণ্ডি টপকাতে পারেননি। একই অবস্থা হয় ১০ মিটার এয়ার রাইফেলের মিক্সড ইভেন্টেও। ব্যক্তিগত বিভাগে শোচনীয় পারফরম্যান্স করেন ভারতীয়রা। অথচ বিশ্বস্তরের প্রতিযোগিতায় তাঁরাই নিয়মিত পদক জেতেন। তার জেরে স্বভাবতই কোচদের দিকে আঙুল উঠতে শুরু করে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।