‘আমার মনে হয়, আমিও ব্রাহ্মণ’। চেন্নাইয়ের সংস্কৃতি নি꧂য়ে একটি প্রশ্নের প্রেক্ষিতে সুরে♔শ রায়নার সেই মন্তব্য ঘিরে রীতিমতো বিতর্ক শুরু হয়েছে। একপক্ষ রায়নার তীব্র বিরোধিতা করেছে। অপরপক্ষ আবার প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটারের পাশে দাঁড়িয়েছেন।
ঠিক কী হয়েছিল বিষয়টি?
তামিলনাড়ু প্রিমিয়ার লিগে ধারাভাষ্যের সময় রায়নার থেকে এক ধারাভাষ্যকার জানতে চান, কীভাবে চেন্নাইয়ের সংস্কৃতির সঙ্গে তিনি একাত্ম হয়ে গিয়েছেন। ‘ভেশটি’ পরে নাচ💎তেও দেখা গিয়েছে। কীভাবে সেটা হয়েছে? জবাবে চেন্নাই সুপার কিংসের বাঁ-হাতি ব্যাটসম্যান বলেন, 'আমার মনে হয়, আমিও ব্রাহ্মণ। আমি ২০০৪ সাল থ♛েকে চেন্নাইয়ে খেলছি। আমি এই সংস্কৃতিকে ভালোবাসি। আমার টিমমেটদেরও ভালোবাসি। আমি অনিরুদ্ধ শ্রীকান্ত, বদ্রি (এস বদ্রিনাথ), বালা ভাইয়ের (লক্ষ্মীপতি বালাজি) সঙ্গে খেলেছি।'
সেই মন্তব্যের পরই টুইটারে অনেকে রায়না🔯র সমালোচনা শুরু করেন। এক নেটিজেন লেখেন༒, 'ভিডিয়োটা দেখলাম। আমি একটা সময় রায়নাকে খুব পছন্দ করতাম। কিন্তু আমি এখন দুঃখিত। অজ্ঞতার পরিচয় এটা নাহলে এতদিন ধরে বিষয়টা লুকোচ্ছিলেন। সব শেষ। আর শ্রদ্ধার প্রশ্নই ওঠে না।' অপর একজন বলেন, 'এটা কী রায়না স্যার? আপনার ওই শব্দটা ব্যবহার করা উচিত হয়নি?'
যদিও অনেকের মতে, নেহাত একটা মামুলি মন্তব্যকে ধরে বিতর্ক তৈরি করা হচ্ছে। তেমনই একজনের বক্তব্য, 'সুরেশ রায়না কোনও বর্ণের মানুষকে তো ছোটো করেননি। উনি শুধু বলেছেন যে উনি ব্রাহ্মণ এবং বলেছেন চেন্নাইয়ের সংস্কৃতিকে ভালোবাসেন। ব্রাহ্মণ হওয়ার জন্য কারও রায়নাকে উলটোপালটা কথা উচিত নয়।' অপর এক নেটিজে🔥ন বলেন, 'ব্রাহ্মণ হয়ে গর্বিত সুরেশ রায়না। রাজপুত হয়ে গর্বিত রবীন্দ্র জাদেজা। নিজেদের বংশের ইতিহাস নিয়ে অবশ্যই তাঁদের গর্ব করার জায়গা আছে।'
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।