অল্পের জন্য সর্বকালীন রেকর্ড গড়া হয়নি শাহরুখ খানদের। তবে বিরাট ব্যবধানে নেল্লাই রয়্যাল কিংসকে বিধ্বস্ত করে তামিলনাড়ু প্রিমিয়র লিগের খেতাব হাতে তোলে শাহরুখ খানের নেতৃত্বাধীন লা🔯ইসা কোবাই কিংস। ব্যাটে-বলে একতরফা দাপট দেখিয়ে টিএনপিএল ২০২৩ চ্যাম্পিয়ন হয় তারা।
তিরুনেলভেলিতে তামিলনাড়ু প্রিমিয়র লিগের ফাইনালে সম্মুখমরে নামে লাইসা কোবাই কিংস ও নেল্লাইন রয়্যাল কিংস। টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নামে কোবাই কিংস। তারা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ২০৫ রানের বিরাট ইনিংস গড়ে তোলে। হাফ-সেঞ্𓆉চুরি করেন তিনজন ব্যাটসম্যান।
সুরেশ কুমার ৪টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৩৩ বলে ৫৭ রান করে মাঠ ছাড়েন। ইউ মুকিলেশ ৪টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৪০ বলে ৫১ রান করে অপরাজিত থাকেন। ৮টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২১ বলে ৫০ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন আতিক উর রহ🌼মান। এছাড়া এܫস সুজয় ৭, বি সচিন ১২, শাহরুখ খান ৭ ও রাম অরবিন্দ অপরাজিত ১০ রান করেন। রয়্যাল কিংসের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন সনু যাদব ও সন্দীপ ওয়ারিয়র। ১টি উইকেট নেন মোহন প্রসাদ।
পালটা ব্যাট করতে নেমে নেল্লাই রয়্যাল কিংস ১৫ ওভারে মাত্র ১০১ রানে অল-আউট হয়ে যায়। অর্থাৎ, কোবাই কিংসের অর্ধেক রানও সংগ্রহ করতে পারেনি রয়্যাল কিংস। তারা ১০৪ রানের বি🍰শাল ব্যবধানে ম্যাচ হেরে বসে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, তামিলনাড়ু প্রিমিয়র লিগের ফাইনালে কোনও দলের এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যবধানে ম্যাচ জয়ের রেকর্ড। সর্বকালীন রেকর্ড রয়েছে প্যাট্রিয়টসের নামে। তারা ২০১৬ সালে সুপার গিল্লিসকে ১২২ রানের ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্প꧑িয়ন হয়। সুতরাং, এবার অল্পের জন্য সর্বকালীন রেকর্ড গড়া হয়নি কোবাই কিংসের।
রয়্যাল কিংসের হয়ে ফাইনালে সব থেকে বেশি ২৭ রান করেন ওপেনার তথা ক্যাপ্টেন অরুণ কার্তিক। ১৪ বলের ইনিংসে তিনি ৩টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন। এছাড়া এল সূর্যপ্রকাশ ২২, এম পইয়ামঝি ১৯ ও এন রাজ💧াগোপাল ১৩ রান করেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।