অর্ধেক ইনিংস শেষে মাদুরাই প্যান্থার্সের স্কোর ছিল ৬ উইকেটে ৫০ রান। টি-২০ ক্রি🌼কেটে এমন পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়ানো অসম্ভব না হলেও যে কোনও দলের পক্ষেই অত্যন্ত কঠিন সন্দেহ নেই। তবে সেই কঠিন কাজটাই মাদুরাই অনায়াসে করে দেখায় ওয়াশিংটন সুন্দরের সৌজন্যে।
ব্যাট হাতে দুর্দান্ত হাফ-সেঞ্চুরি করে ওয়াশিংটন মাদুরাইকে লড়াই ꦏকরার রসদ এনে দেন। শেষমেশ চ্যালেঞ্জিং টোটাল হাতে নিয়ে প্রতিপক্ষ চিপক সুপার গিল্লিসকে সস্তায় বেঁধে রাখতে সক্ষম হয় প্যান্থার্স। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে তামিলনাড়ু প্রিমিয়র লিগে দুরন্ত জয় ছিনিয়ে নেয় মাদুরাই।
সালেমে টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে♔ মাদুরাই প্যান্থার্স। শুরু থেকেই ধারাবাহিকভাবে উইকেট হারাতে থাকা মাদুরাই ৭৯ রানে ৭ উইকেট খুইয়🔯ে বসে। টপ অর্ডারের প্রথম চারজন ব্যাটসম্যান দুই অঙ্কের রানে পৌঁছতে ব্যর্থ হন। ভি আদিত্য ৬, ক্যাপ্টেন হরি নিশান্ত ২, জগদীশান কৌশিক ৪ ও সুরেশ লোকেশ্বর ৬ রান করে আউট হন।
শ্রী অভিষেক ২১ ও স্বপ্নিল সিং ১১ রান করে সাজঘরে ফেরেন। সাত নম্বরে ব্যাট করতে নেমে পালটা লড়াই চালান ওয়াশিংটন। তিনি ২টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ২৯ বলে ব্যক্তিগত অর্ধশতরান পূর্ণ করেন। শেষমেশ ২টি চার ও ৫টি ছক্কার সাহায্য়ে ꧒৩০ বলে ৫৬ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে নট-আউট থাকেন সুন্দর। তাঁকে সঙ্গ দিয়ে পি সরবন করেন ২২ রান🥀।
মূলত ওয়াশি🅺ংটনের ব্যাটে ভর করেই মাদুরাই নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ১৪১ রানে পৌঁছতে সক্ষম হয়। চিপকের হয়ে ২টি করে উই🧔কেট নেন বাবা অপরাজিত ও এম সিলামবরসন।
পালটা ব্যাট করতে নেমে চিপক একসময় ৩ উইকেট হারিয়ে ১০০ রানের গণ্ডি টপকে যায়। তবে তার পꦑরেই তাদের ইনিংসে ধস নামে। শেষমেশ সুপার গিল্লিস নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটের বিনিময়ে ১২৯ রানে আটকে যায়। ১২ রানে ম্যাচ জেতে মাদুরাই।
চিপকের হয়ে সন্তোষ শিব ২৮, নারায়ণ জগদীশান ৩৫ ও বাবা অপরাজিত ৩৩ রান করেন। বাকিরা কেউই দুই অঙ্কের রানে পৌঁছতে পারেননি। মাদুরাইয়ের হয়ে অজয় কৃষ্ণ ৪টি ও মুরুগান অশ্বিন ৩টি উইকেট দখল করেন। ১৮ রানে ৪ উইকেট নেওয়া অজয় শেষমেশ ম্যাচ🌸ের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন।𒈔
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।