জয়ের জন্য দরকার ছিল ২০ ওভারে ১১০ রান। টার্গেট এমন কিছু বড় না হলেও সচিন-সেহওয়াগ জুটিকে থামানো যে মুশকিল, সেটা হাড়ে হাড়ে টেল পেল বাংলাদেশ লেজেন্ডস দল। দুই কিংবদন্তি ওপেনা♛র অবিচ্ছদ্য থেকে ইন্ডিয়া লেজেন্ডস দলকে জয় এনে দেন মাত্র ১০.১ ওভারে।
সচিন তেন্ডুলকর তুলনায় কম আগ্রাসী ছিলেন। তবে বীরেন্দ্র সেহওয়াগ ধরা দেন পরিচিত ধ্বংসাত্মক মেজাজে। মহম্মদ রফিকের প্রথম ওভারেই ৩টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ১৯ রান তোলেন বীরু। ৮টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে মাত্র ২০ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন তিনি। শেষেমেশ ব্যক্তিগত ৮০ রানে অপরাজিত থাকে তিনি। ৩৫ বলের ইনিংসে তিনি মোট ১০টি চার ও ৫টি ছক্কা মারেন। উল্লেখযোগ্য বিষয়🧔 হল, বিশাল ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ ফিনিশ করেন সেহওয়াগ। তেন্ডুলকর নট-আউট থাকেন ২৬ বলে ৩৩ রান করে। তিনি ৫ বাউন্ডারি মারেন।
রায়পুরের শহিদ বীর নারায়ন সিং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ লেজেন্ডস। তারা শুরুটা মন্দ𒁃 না করলেও পরপর উইকেট হারিয়ে অল্প রানে গুটিয়ে যায়। ওপেনিং জুটিতে বাংলাদেশ ৮ ওভারে ৫৯ রান তোলে। যুবরাজের বলে বোল্ড হওয়ার আগে নাজিমুদ্দিন ৮টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৩৩ বলে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৯ রান ক🅷রেন।
বাকিরা কেউই বলার মতো রান করতে পারেননি। ফলে বাংলাদেশ লেজেন্ডস ১৯.৪ ওভারে ১০৯ রানে অল-আউট হয়ে যায়। প্রজ্ঞান ওঝা, যুবরাজ সিং ও বিনয় কুমার ২টি করে উইকেট 🧜নেন। ১টি করে উইকেট পেয়েছেন গনি ও ইউসুফ ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚপাঠান। যুবরাজ ও গনি একটি করে রান-আউট করেন।
পালটা ব্যাট করতে নেমে ইন্ডিয়া লেজেন্ডস দল বিনা উইকেটে ১১৪ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। স🐠চিনরা বাংলাদেশ লেজেন্ডসকে ১০ উইকেটে পরাজিত করেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।