খাদের কিনারা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে 💝কার্যত হারা ম্যাচ জিতে নিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টেল এন্ডারদের দুরন্ত লড়াইয়ে ভর করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কিংস্টোন টেস্টে রুদ্ধশ্বাস জয় ছিনিয়ে নেন ক্যারিবিয়ানরা।
জয়ের জন্য শেষ ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের 🌠দরকার ছিল ১৬৮ রান। ছোটখাটো টার্গেট হলেও সাবাইনা পার্কে চতুর্থ ইনিংসে ব্যাট করা মোটেও সহজ ছিল না। তার উপর পাক বোলারদের রীতিমতো ভয়ঙ্কর দেখাচ্ছিল। দলের টপ অর্ডার পুরোপুরি ব্যর্থ। মাত্র ১৬ রানের মধ্যে সাজঘরে ফেরেন প্রথম তিনজন ব্যাটসম্যান পাওয়েল (৪), ব্রাথওয়েট (২) ও বোনার (৫)।
মিডল অর্ডারে রোস্টন চেস ও জার্মাইন ব্ল্যাকউড প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করে🌜ন। তবে ধারাবাহিকভাবে উইকেট পতন জারি ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। চেস ২২ রান করে আউট হন। খাতা খুলতে পারেননি মায়ের্স। ব্ল্যাকউড ৫৫ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে ক্রিজ ছাড়েন। হোল্ডার ১৬ ও জোশুয়া ১৩ রানের সংক্ষিপ্ত যোগদান রাখেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৪২ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে বসে।
সুতরাং জয়ের জন্য তখনও ২৬ রান দরকার ছিল ক্যারিবিয়ানদের। নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে জোমেল ওয়ারিকান (৬) যখন ক্রিজ ছাড়েন, তখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ৯ উইকেটে ১৫১। জয় থেকে তথনও ১৭ রান দূরে ক্যারিবিয়ানরা। এমন পরিস্থিতি থেকে কেমার রোচ লড়াই চালান ১১ নম্বর ব্যাটসম্যান জয়ডেন সিলসকে নিয়ে। শেষমেশ ৯ উইকেটে ১৬৮ রান তুলে ১ উইকেটের উত্তেজক জয় ছিনিয়ে নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। রোচ ৩০ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস🐟 খেলেন। সিলস নট-আউট থাকেন ২ ๊রান করে।
উল্লেখ্য, প্রথম ইনিংসে পাকিস্তানের ২১৭ রানের জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তোলে ২৫৩ রান। ৩৬ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তান অল-আউট হয় ২০৩ রানে। বাবর আজম ৫৫ রান করে আউট হন। শেষ ইনিংসে ৯ উইকেট হারিয়ে জয়ে꧅র জন্য প্রয়োজনীয় ১৬৮ রান তুলে নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দুই ইনিংস মিলিয়ে ৮ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা হয়েছেন সিলস।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।