মটোরোলা আগামী এক থেকে তিন বছরের🌠 মধ্যে ভারতে বিনিয়োগ বাড়াতে এবং তার বিপণন কৌশলগুলিকে শক্তিশালী করার পরিকল্পনা করেছে এমনটাই জানিয়েছেন সার্জিও বুনিয়াক। বিশ্বের শীর্ষ তিনটি কোম্পানির মধ্যে একটি হয়ে ওঠার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে সার্জিও’র এই ভারত সফর। সার্জিও বুনিয়াক মটোরোলা মোবিলিটির প্রেসিডেন্ট এবং লেনোভো মোবাইল বিজনেসের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট। ২০১৮ সালে মটোরোলার গ্লোবাল হেড নিযুক্ত হওয়ার পর ভারতে তাঁর প্রথম সফরে এসে বুনিয়াক আশা প্রকাশ করেন, মটোরোলা কোম্পানিকে দেশের শীর্ষ তিনটি স্মার্টফোন কোম্পানির মধ্যে একটি গড়ে তোলার বিষয়ে। মিন্ট সংবাদ সংস্থার সাথে কথোপকথনের সময় বুনিয়াক বলেন মটোরোলা এই বছর ভারতে আগের তুলনায় দ্বিগুণ হারে এবং ২০২৬ সালের মধ্যে চারগুণ হারে বিক্রি, পরিষেবা বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নিচ্ছে। অনলাইনে বিজ্ঞাপনী প্রচার ছাড়াও অফলাইনে ব্যাপক পরিমাণে উপস্থিতি বৃদ্ধির পরিকল্পনাও আছেꦺ কোম্পানির।
মটোরোলা প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হল বিশ্বব্যাপী শীর্ষ তিনটি মোবাইল কোম্পা🎶নির মধ্য একটি হয়ে ওঠা। এটি হতে গেলে আমাদের ভারতের শীর্ষ তিনটি ব্র্যান্ডের মধ্যে একটি হয়ে উঠতে হবে। এই দেশে সফল না হলে এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব নয়। অর্থাৎ, আগামী তিন বছরে বিশ্বব্যাপী আমাদের আয়তন দ্বিগুণ করতে হবে, কিন্তু ভারতে আমাদের আরও দ্রুত বৃদ্ধি করতে হবে। এই বছরে🔯র মধ্যে দ্বিগুণ এবং আগামী তিন বছরে আমাদের চারগুণ পরিষেবা বিক্রি বৃদ্ধি করতে হবে।’
কোম্পানির স্থানীয় উৎপাদন ক্ষমতার উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধির দিকে নজর দিয়েছে। মটোরোলা প্যাডজেট ইলেকট্রনিক্সের সাথে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ভারতের বাজারের জন্য সমস্ত ফোন প্রস্তুত করবে। সার্জিও বুনিয়াক আরও বলেছেন, ভারতে প্রস্তুত মোবাইল ফোন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশে রপ্তানি হতে পারে। অরไ্থাৎ, ভারতকে প্রাথমিক উৎপাদক ক্ষেত্রে হিসেবে দেখছে মটোরোলা। এরই সাথে, মটোরোলা ভারতসহ বেশ কয়েকটি দেশে গবেষণা ও উন্নয়নে জন্য প্রচুর বিনিয়োগ করছে। এ দেশের বেঙ্গালুরুতে তারা দ্বিতীয় ﷽ক্যামেরা ল্যাব স্থাপন করছে। ৬,৯৯৯ টাকা থেকে ৮২,৯৯৯ টাকা মূল্যের মধ্যে সমস্ত ৫জি ব্যান্ডেই সচল থাকে, এমন ডিভাইসগুলি সরবরাহ করার জন্য কোম্পানির প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
প্রশান্ত মানি, মটোরোলার প্যাসিফিক অঞ্চলের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্ট বলেন, বিশ্বজুড়ে সামগ্রিক বিচারে স্মার্টফোনের বাজার কমলেও ভারতের ব্যবসা গত বছরের তুলনায় দ্বি🦄গুণ হয়েছে। তিনি আরও বলেন ‘আমরা অনলাইন ক্ষেত্রে গত বছর🎐ের তুলনায় আমাদের বিক্রি দ্বিগুণ করতে পেরেছি। গত বছরের তুলনার বিক্রি বেড়েছে ৫৭ শতাংশ।