বিনোদন জগত মানেই বাহ্যিক সৌন্দর্য্য সেখানে প্রধান্য পায় বেশি। আর সেই সৌন্দর্য্যর ক্ষেত্রে চুল খুব বড়ো একটি ভূমিকা গ্রহণ করে। তাই শখের চুল একবার নষ্ট হতে না হতেই বলি সেলেবরা তা ফিরিয়ে আনতে দেরি করেননি।
সলমন খান : চুল পড়ার সমস্যা শুরু হয়েছিল সল্লু ভাইয়ের বেশ কম বয়স থেকেই। ২০০৩ সালে তিনি হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করান
অমিতাভ বচ্চন: বিগ-বি এর মাথা ভর্তি একরাশ ঘন কালো চুল দেখে অনেকের মনেই সন্দেহ জগতে পারে। সত্যিটা এটাই, তিনিও চুল পড়ার সমস্যায় ভোগেন এবং ২০০০সালে কৌন বনেগা ক্রোড়পতি শো শুরুর আগে তিনি হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করিয়েছিলেন
হৃত্তিক রোশন: শুনতে অবাক লাগলেও বলিউডের অন্যতম সেরা হ্যাণ্ডসাম পুরুষ হৃত্তিক রোশনও হেয়ার ট্রান্সপ্লান্টের মধ্যে দিয়ে যান। শোনা যায়, ২০০০ সালে কৃশ ছবির আগে তিনি এই সার্জারী করান।
অক্ষয় কুমার: ৪০এর কোঠায় বয়স যেতেই চুল হারাতে থাকেন অক্ষয়।তাই দেরি না করে তখনই হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট সার্জারীর সিদ্ধান্ত নেন।
সঞ্জয় দত্ত: এই অভিনেতার চুল উঠে যাওয়ার চিহ্ন কম বেশি দেখা গিয়েছে তাঁর অভিনীত কিছু ছবিতে। এরপর মুন্না ভাই এম বি বি এস ছবির আগে তিনি হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করান
গোবিন্দা: ৮০ ও ৯০দশকে পর্দা কাঁপানো অসাধারণ নাচ জানা এই তারকারও ‘পার্টনার’ ছবির ডেবিউ এর আগে চুল প্রতিস্থাপন বা হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করানোর প্রয়োজন পড়ে।
অক্ষয় খান্না: ক্যারিয়ারের শুরুর দিক থেকেই তাঁর চুল পড়ার সমস্যা ছিল। তাই তিনি হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট সার্জারীর সিদ্ধান্ত নেন।