চান গর্ভের সন্তান বুদ্ধিমান হোক, তাহলে মেনে চলুন এই ৭ টিপস
অন্তঃসত্ত্বাকালীন অবস্থায় হবু মায়ের খাওয়াদাওয়া, জিন, ইমোশন প্রভাব ফেলে গর্ভস্থ ভ্রূণের বেড়ে ওঠায়।
দেখে নিন হাসিখুশি আর বুদ্ধিমান সন্তান পেতে হবু মায়েরা কী কী করবেন--
মনে রাখতে হবে, উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত জিন বাচ্চার বুদ্ধিমত্তা ও ব্যক্তিত্ব গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যদিও আপানর জীবনযাত্রা নিশ্চিত করে সেগুলো কতটা আপনার গর্ভস্থ ভ্রূণের মধ্যে সঞ্চারিত হবে।
বলা হয়ে থাকে থার্ড ট্রায়মেস্টার থেকে বাচ্চা গর্ভের মধ্যে থেকেই নানা ধরনের শব্দ শুনতে পায়। এই সময় আপনি যদি কোনও গান গুনগুন করেন, কোনও বইয়ের বিশেষ অংশে পড়েন রোজ জোরে জোরে, আপনার সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর তা চিনতে পারে।
বাচ্চার মস্তিষ্ক ভালো করে গঠন হওয়ার জন্য ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড খুব গুরুত্বপূর্ণ। মাছ, সোয়াবিন, পালংশাক রাখুন আপনার ডায়েটে।
আপনার সন্তানের সাথে কথা বলুন রোজ। এটাও আপনার আগত সন্তানের মস্তিষ্কের বেড়ে ওঠায় খুব সাহায্য করে।
থাইরয়েড শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা হরমোন। গর্ভাবস্থায় যাতে আপনার থাইরয়েড হরমোনে তারতম্য দেখা না যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।
এই সময় ভিটামিন ডি-ও শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। যা সরাসরি সূর্যের আলো থেকেই পাবেন। দিনে অন্তত ২০ মিনিট সূর্যের আলোতে থাকুন এই সময়টা।
পেটে ম্যাসাজ করাও খুব ভালো উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। আপনার স্পর্শ ভ্রূণের নার্ভাস সিস্টেমের উপরেও প্রভাব ফেলে।
ওষুধের পাশাপাশি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ খাবার খান। যাতে খাবারের থেকে আপনার শরীর মিনারেলস, ভিটামিন, ফাইবার থেকে শুরু করে সব কিছু পায় বাচ্চার বেড়ে ওঠার জন্য।